ঢাকা ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

শুদ্ধাচার পুরস্কার পে‌লেন জেলা একাউন্টস এণ্ড ফিন্যান্স অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

শুদ্ধাচার পুরস্কার পে‌লেন জেলা একাউন্টস এণ্ড ফিন্যান্স অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

শুদ্ধাচার পুরস্কার ও শুভেচ্ছা স্মারক পে‌লেন কক্সবাজার জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। প্রথম বারের মত কক্সবাজার জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসে শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০২২-২৩ ও এ অর্থ বছরের জুন ক্লোজিং শেষে কর্মরত সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের মাঝে শুভেছা স্মারক ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

জানা যায়, কক্সবাজার জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসারের কার্যালয়ে ২০২২-২৩ শুদ্ধাচার পুরস্কার, শুভেচ্ছা স্মারক ও উপহার সামগ্রী তুলেদেন দেন জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুল হক।

অনুষ্টানের শুরতেই পবিত্র কোরান তেলাওয়াত করেন অডিটর মো. সাঈদুল ইসলাম ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন এস, এ, এস, সুপরিনটেনডেন্ট মো. সাইফুর রহমান। তার পর শুরু হয় পুরস্কার বিতরন।

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন যারা- জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসের এস.এ.এস সুপরিনটেনডেন্ট বিভাস সেনগুপ্ত অডিটর মোহাম্মদ নুরুল হোসাইন।

এছাড়া ও জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসের এস.এ.এস সুপারিন্টেন্ডেন্ট মো. সাইফুর রহমান সহ সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের শুভেচ্ছা স্মারক এবং উপহার বিতরণ করা হয়।

অনুষ্টানে সকল কর্মকর্তা কর্মচারীরারা জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুল হককে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন। পুরস্কার প্রাপ্তরা বলেন, এমন একটি পুরস্কার আমাদের কর্মজীবনে কাজের গতি বাড়িয়ে দেবে। আমরা জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুল হকের প্রতি চির কৃতজ্ঞ। সকলের কাছে দোয়া চাই৷

কক্সবাজারের জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুল হক অনুষ্ঠানে পুরস্কার প্রাপ্তদের হাতে পুরস্কার তুলে দিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ মো. নুরুল ইসলাম মহোদয় নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। সিজিএ স্যারের নির্দেশে সম্মানিত পেনশনারগণ ও সেবা গ্রহীতাদের সেবা অত্র কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তা কর্মচারী তাৎক্ষণিক সেবা প্রদান নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, পুরস্কারপ্রাপ্ত সবাই নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। শুদ্ধাচার পুরুস্কার দেওয়ার মুল লক্ষ্য হচ্ছে কাজের স্বীকৃতি দেওয়া, ভাল কাজ করলে অফিসের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা, যাতে সবাই অনুপ্রাণিত হয়। ফলে কর্মকর্তা ও কর্মচারীর মাঝে কাজের গতি স্পৃহা ও আন্তরিকতা ও মনোবল বৃদ্ধি পায়, সামগ্রিক কার্যক্রম তরান্বিত হয়।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক জনাব মো. নুরুল ইসলাম স্যারের নেতৃত্বে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত।

শুভেচ্ছা,স্মারক,উপহার
আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত