১৫ জুলাই শনিবার উপজেলার সূতিপাড়া ইউনিয়নের বড়াটিয়া এলাকায় আবুল হোসেনের বাড়ির দক্ষিণ পাশে ড্রেনের ভিতর থেকে ওই লাশ উদ্ধার করা হয়।নিহত মিজানুর রহমান নীলফামারী জেলার ডোমার থানার রাওতা এলাকার বশির উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত মিজানুর রহমান খুন ডাকাতিসহ ৪টি মামলার আসামি বলে জানা যায়। তার ডানপাশের সিনায় চাপাতির কোপ রয়েছে। তার দুই স্ত্রী রয়েছে। তবে সন্তান আছে কি না সে বিষয়ে জানা যায় নি। পুলিশ লাশ উদ্ধারের সময় খালি গায়ে আন্ডারপ্যান্ট পরিহিত ছিল। নিহত মিজান মাদক কিংবা নারী সংক্রান্ত কাজে জড়িত থাকতে পারে বলে পুলিশ ধারণা করছে।
পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রবিউল জানান চাপাতির কোপে প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ার কারণে তিনি মারা গেছেন বলে ধারনা করা হচ্ছে। তিনি ৪/৫ টি হত্যা মামলার আসামি। ধামরাইয়ের বড়াটিয়া এলাকায় তিনি থাকেন কি না জানা যায় নি। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে কি কারণে হত্যাকান্ডটি সংগঠিত হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।