ঢাকা ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

আল-আমিনের যত অর্জন

আল-আমিনের যত অর্জন

মো.আল-আমিন হোসেন। কক্সবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আইসিটি শাখায় কর্মরত। পাশাপাশি সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ করছেন তিনি। টকবগে যুবক আল-আমিন চাকুরির শুরু থেকে সুনাম অর্জন করে আসছেন। ভালো কাজের সম্মাজনক স্বীকৃতি পাওয়ায় আল-আমিনের কাজের গতিও বাড়ছে প্রতিনিয়ত।

তথ্য মতে, মো.আল-আমিন হোসেন গত ২০১৮ সালের ২১ জানুয়ারী বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। যোগাদানের প্রথমে কাজ কর্মজীবন শুরু করেন নোয়াখালী জেলায়। ওই জেলার সদর সার্কেল কার্যালয়ে সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ করেন। সেখান থেকে পুলিশ সদস্য মো.আল আমিন হোসেন গত ২০২০ সালে কক্সবাজারে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি কক্সবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আইসিটি শাখায় কর্মরত।

গত সোমবার কক্সবাজার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রযুক্তিগত কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখায় পুরুষ্কৃত হন মো. আল-আমিন হোসেন। ভালো কাজের

স্বীকৃতি হিসাবে পুর্বেও তিনি পৃথক তিনবার পুরুষ্কৃত হয়েছেন। এছাড়া ২০২০-২০২১ সালে কক্সবাজার জেলা পুলিশে পেশাগত দক্ষতা, সততা ও ভালো আচরণসহ শুদ্ধাচার চর্চা-বিষয়ক ১৮টি সূচক অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে শুদ্ধাচার পুরষ্কার পান তিনি। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স কর্তৃক "শুদ্ধাচার পুরষ্কারটি কক্সবাজার জেলায় একমাত্র আল-আমিনই পেয়েছিলেন। অন্যদিকে নোয়াখালীতে কর্মকালীন সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং করে সাইবার প্রতিরোধে ভূমিকা রেখেছেন তিনি।

এক প্রতিক্রিয়ায় পুলিশ সদস্য মো.আল-আমিন হোসেন আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করে বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের যোগদানের পর কর্মস্থলের সিনিয়র স্যারদের দিকনির্দেশনায় ভালো কিছু শেখার চেষ্টা করেছি। সিনিয়র স্যারদের দোয়া, ভালোবাসায় এগিয়ে যাচ্ছি। এই ধারা যাতে অব্যাহত থাকে সে জন্য সকলের দোয়া ও ভালবাসা কামনা করেন তিনি।

চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানার দ্বারাশাহী তুলপাই গ্রামের জন্ম গ্রহন করেন আল-আমিন। তিনি ভাইয়ের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। তাঁর বড় ভাই সিংগাপুর প্রবাসী, ছোট ভাই মাদ্রাসায় অধ্যায়রত। মা-বাবা দুইজনই তাঁদের ছায়া হিসাবে দুনিয়ায়তে আছেন। পুলিশ সদস্য মো. আল-আমিন ২০১৪ সালে এসএসসি, ২০১৬ সালে এইচএসসি পাশ করেন। বর্তমানে ডিগ্রি ২য় বর্ষের ছাত্র।

কক্সবাজার
আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত