ঢাকা ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

উখিয়ায় রেমাল মোকাবেলায় প্রস্তুত ৪৬ আশ্রয়কেন্দ্র

উখিয়ায় রেমাল মোকাবেলায় প্রস্তুত ৪৬ আশ্রয়কেন্দ্র

ঘূর্ণিঝড় রেমালের মোকাবেলায় কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৫ মে) রাত সাড়ে আটটার সময় উখিয়া উপজেলা পরিষদ হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন।

এসময় বক্তব্য দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি সালেহ আহমদ,উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শামীম হোসেন, উপজেলা প্রকল্ব বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, একাডেমিক সুপারভাইজার বদরুল আলম, সিপিপির টীম লিডার আবুল হোসেন রাজু। এছাড়া জনপ্রতিনিধি,এনজিও প্রতিনিধিগন উপস্থিত ছিলেন।

উখিয়ার পাঁচটি ইউনিয়নের ৪৬টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক ও মেডিকেল টিমকে প্রস্তুত রাখা হয়। স্ব-স্ব ইউনিয়ন কমিটির সভা করার নির্দেশ দিয়েছেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ এ পরিণত হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। ধেয়ে আসছে রেমাল।পায়রা ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ছয়টার দিকেই ঘূর্ণিঝড় রেমাল সৃষ্টি হয়। পায়রা ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. তৌফিক নেওয়াজ কবীর বলেন, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ার পর শনিবার সন্ধ্যা থেকেই ভোলা, পিরোজপুরসহ উপকূলীয় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা ছয়টায় পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৬৫ কিলোমিটার, মোংলা থেকে ৪০৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার থেকে ৪০০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৫৫ কিলোমিটার দূরে ছিল।

উখিয়া,আশ্রয়কেন্দ্র
আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত