দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের দিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, স্বতন্ত্রসহ বিভিন্ন দলের ৬৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। এখনো বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর প্রার্থিতার বিষয়টি আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। গত ১৭ থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত উচ্চ আদালত এসব আদেশ দিয়েছেন।
প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন এমন প্রার্থির মধ্যে রয়েছেন মুন্সিগঞ্জ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহানা তাহমিনা, টাঙ্গাইল-৬ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ, মানিকগঞ্জ-২ আসনের তৃণমূল বিএনপির মো. জসীম উদ্দিন, লক্ষ্মীপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সেলিনা ইসলাম, রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. গোলাম রব্বানী এবং বগুড়া-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফেরদৌস স্বাধীন ফিরোজ, খুলনা-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম মোর্ত্তজা রশিদী দারা, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচ এম আকতারুল আলম, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাখাওয়াত হোসেন। আরও আছেন, ময়মনসিংহ-৯ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) এম এ সালাম, কুমিল্লা-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুনতাকিম আমরাফ। ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল কাশেম আজাদ, চট্টগ্রাম-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ নাছির হায়দার করিম, রাজবাড়ী-১ ও ২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আ. মান্নান মুসল্লী, ময়মনসিংহ-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম, কুমিল্লা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাঈম হাসান, কুমিল্লা-৯ আসনের বিএনএমের প্রার্থী মো. হাছান মিয়া, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফারুকুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪ আসনের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী এস এম আবু মোস্তফা প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন।
ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম হক, যশোর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এনামুল হক বাবুল, গাজীপুর-৪ আসনে তাজউদ্দীন আহমদের ভাগিনা আলম আহমেদ, চট্টগ্রাম-১২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া, পাবনা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আজিজ খান, ময়মনসিংহ-১০ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবুল হোসেন, ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল কবির খান (রিন্টু আনোয়ার), নওগাঁ-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীনুর রহমান, চট্টগ্রাম-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ ইমরান, খুলনা-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচ এম রওশন জামিল, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আইয়ুব হোসেন, ঢাকা-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডি এম মাহবুব-উল-মান্নাফ, চাঁদপুর-৩ আসনের জাসদের প্রার্থী মো. মনির হোসেন মজুমদার, ঢাকা-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হাসিবুর রহমান, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের প্রার্থী শাহ মো. নূর-ই শাহী, লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুস সাত্তার, বরগুনা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী, জামালপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম শাহীনুজ্জামান, দিনাজপুর-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তোজাম্মেল হক, ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসতিয়াক আহমেদ সৌকত, দিনাজপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী রাশেদ পারভেজ, ভোলা-২ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. মিজানুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মল্লিক, নড়াইল-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সিকদার মো. শাহাদাত হোসেন প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন।
প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন, সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিবুর রহমান, ঢাকা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মজিবুর রহমান, চট্টগ্রাম-১০ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. উসমান গনি, রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনেওয়াজ আয়েশা আখতার জাহান, খুলনা-৫ এ বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী এস এম আব্দুল জলিল, লক্ষ্মীপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ এফ জসিম উদ্দিন আহমেদ, নড়াইল-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নূর ইসলাম, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আমিনুল হক, নড়াইল-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়জুল আমির।
প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া অন্যরা হলেন, গণতন্ত্রী পার্টির ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক (কিশোরগঞ্জ-১), মো. আশরাফ আলী (কিশোরগঞ্জ-২), দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া (কিশোরগঞ্জ-৩), মো. মোজাম্মেল হোসেন ভূঁইয়া (নীলফামারী-৩), মিহির রঞ্জন দাশ (সুনামগঞ্জ-২), মো. খায়রুল আলম (পাবনা-৩), মো. মতিউর রহমান (খুলনা-২), শাহাদাত হোসেন (ঢাকা-৮), মঞ্জুরুল ইসলাম (বগুড়া-৪) ও হাফিজুর রহমান মিন্টু (ঢাকা-৫) প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।