আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে কারো জমির কিছু অংশ জবরদখল করবে, কেয়ামতের দিন এজন্য তাকে সাত জমিন পর্যন্ত পূঁতে দেয়া হবে। (বোখারি : সূত্র, মিশকাত : ২৯৫৮)।
ইয়া‘লা ইবন মুররাহ থেকে বর্ণিত অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এক বিঘত পরিমাণ জমি জোরে দখল করে নিবে, আল্লাহ তাকে জমিনের সপ্ত স্তর পর্যন্ত তা খনন করতে বাধ্য করবেন। (ত্বাবরানীর বর্ণনায়, ‘তা উপস্থিত করতে বাধ্য করবেন’ বলা হয়েছে) অতঃপর কেয়ামত দিবসে তা তার গলায় বেড়ি করে রাখা হবে, যে পর্যন্ত না মানুষের মাঝে বিচারকার্য শেষ হয়। (মুসনাদে আহমদ; সূত্র মিশকাত : ২৯৬০)।
জমির সীমানা বা আইল ঠেলে অন্যের জমি দখলকারীকে আল্লাহ অপছন্দ করেন। তার প্রতি অভিশাপ বর্ষণ করেন। এ সম্পর্কে নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জমির নিশানা বা আইল পরিবর্তন করে আল্লাহ তার ওপর অভিসম্পাত করেন’। (মুসলিম; সূত্র: মিশকাত : ৪০৭০)।
গ্রন্থনা : দিদার শফিক