বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, বিএনপি আজ মরিয়া হয়ে গেছে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। ক্ষমতায় আসতে হলে প্রথমে তাদের এদেশের মানুষের কাছে মাফ চাইতে হবে। ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত এদেশের মানুষের ওপর অত্যাচার-নিপীড়ন করেছে, আওয়ামী লীগের ভোটারদেরকে চিহ্নিত করে করে তারা নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করেছে। ঐ সকল নির্যাতিত জনগণ যেন বিচার না চাইতে পারে সেই জন্য বিচার প্রার্থীদের ভয় দেখাতে তারা আবার বিচারালয়েও বোমাবাজি করেছে। ভয়-ভীতি দেখিয়ে জনগণকে শাসন করতে চান আপনারা? আপনাদের অত্যাচার-নির্যাতনের বিচার যেন এদেশের মানুষ না চাইতে পারে এবং গণমাধ্যম যেন প্রকাশ না করে সেজন্য আপনারা বিচারালয়ে এবং প্রেস ক্লাবে সেদিন বোমাবাজি করে ছিলেন। একসাথে ৬৩টি জেলার প্রেসক্লাবে বোমা মেরেছিলেন এবং দুইজন বিচারককে হত্যা করেছিলেন। সিনেমা হলেও বোমা মারতে ছাড়েন নাই।
১০ই জানুয়ারি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে আজ বুধবার বেলা ১১টায় ফার্মগেইটে এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে দুপুর ১২টায়, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সমাবেশসমূহে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব অ্যাড. জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জনাব আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংঠনিক সম্পাদক জনাব মির্জা আজম এমপি, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান জনাব শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, বিএনপি-জামায়াতের লক্ষ্য এদশের সাধারণ মানুষ; তাই বিভিন্ন সময় সাধারণ মানুষ ও আমজনতাকে আপনারা আপনাদের সন্ত্রাসের শিকার বানান। সেজন্যই অগ্নিসন্ত্রাস করে সাধারণ মানুষ পুড়িয়ে মারতেও আপনারা দ্বিধাবোধ করেন নাই। এই সকল অপকর্মের জন্য প্রথমে আপনাদের জনগণের কাছে ক্ষম চাইতে হবে। আপনাদের সময় ১২ ঘন্টা লোডশেডিং, সার এবং বিদ্যুতের দাবিতে কৃষকের উপর গুলি চালিয়েছিলেন। পক্ষান্তরে আমাদের সময় বিনা মূল্যে বই বিতরণ, প্রধানমন্ত্রী আশ্রায়ণ প্রকল্প, পদ্মা সেতু, শেখ মুজিব কর্ণফুলী টানেলসহ আরও ভুরি ভুুির অর্জন। আপনারা ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা করেছিলেন, অপারেশন ক্লিন হার্ট করেছিলেন, বাংলা ভাই সৃষ্টি করেছিলেন। আর আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছি, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছি, জঙ্গিবাদ মুক্ত করেছি, দুর্নীতিদমন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে শক্তিশালী করেছি, বিচারবিভাগের স্বাধীনতাও নিশ্চিত করেছি।
তিনি আরও বলেন, অপরদিকে জনগণের অধিকার খর্ব করার জন্যই আপনাদের রাজনীতি। জনগণের অধিকার বিচার চাওয়া, আপনারা সেই বিচারের অধিকার জনগণকে দিতে চান না। জনগণের অধিকার গণতন্ত্র, আপনারা সেটা হনন করবেন মাগুরা টাইপ নির্বাচন করে অথবা মিলিটারি শাসন, কার্ফু-এমারজেন্সি দিয়ে মানুষকে শাসন করবেন। আপনাদের প্রত্যেকটা কাজই এদেশের জনগণের বিরুদ্ধে। আমি নিজেইতো একজন ভুক্তভোগি। আপনারাইতো ইনডেমনিটি আইন করে আমার পিতা-মাতার হত্যার বিচারের পথ রুদ্ধ করেছিলেন, জাতির পিতার পরিবার হত্যার বিচারের পথ আপনারা রুদ্ধ করে রেখেছিলেন। সুতরাং আপনাদের কপাল ভালো যে এদেশের মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের সাথে জোট করার পরও আপনারা এদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছেন এখনো। আসলে বিএনপি জনগণের ভোটের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে না। জনগণকে ভিতসন্ত্রস্থ করে ক্ষমতায় যেতে চায়।
তিনি বিএনপি-জামাতকে হুশিয়ারি করে বলেন, আপনারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করবেন সেটা আমরা সহ্য করবো না। ’৭৫-এর পরবর্তী স্বপ্ন ভুলে জান, ২০০১ এর স্বপ্ন ভুলে জান। সেসব দিন চলে গেছে। এখন আওয়ামী লীগ এমন একটা সংগঠন যাকে সারা পৃথিবীর মানুষ চিনে। কারণ এখন আমরা উন্নয়নের শিখরে অবস্থান করছি। শেখ হাসিনার দুরদর্শী নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্পর্কে এখন সারা বিশ্ব জানে। এখন শেখ হাসিনা সারা বিশ্বের রোল মডেল, অনুকরণীয়, অনুসরণীয়। শেখ হাসিনার উন্নয়নের কৌশল এবং পদ্ধতি এখন সারা বিশ্ব অনুসরণ করে। অতএব ঐ বিদেশে বসে সস্তা রাজনীতি করার দিন শেখ। ঐ বিদেশে বসে বসে এখানে জঙ্গিবাদের বীজ বপন করার স্বপ্ন অলীক কল্পনা ছাড়া আর কিছু না। আমরা আমাদের কর্মের মাধ্যমে অধিকার অর্জন করেছি যে আমরাই এই রাষ্ট্রের পরিচালনার দায়িত্বেও থাকব। আওয়ামী লীগ এদেশের স্বাধীনতা দিয়েছে; আর আজকের আওয়ামী লীগ সরকার এদেশে অর্থনৈতিক মুক্তি দিয়েছে। আমরা উন্নয়নের শিখরে চলে গেছি এবং আমরাই এই উন্নয়নের ধারা সমুন্নত ও অব্যাবহত রাখব। যে কোন মূল্যে ইনশাল্লাহ।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা বিজয় লাভ করলেও তখনও বিজয়ের প্রকৃত স্বাদ পাইনি। বাঙালি জাতি বিজয়ের পূর্ণস্বাদ সেই দিনই পেয়েছিল যে দিন বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন-ইন্ডিয়া হয়ে বাংলার মাটিতে পদার্পণ করেন। এই যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে সাজিয়ে তোলার দায়িত্বগ্রহণ করেন। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিদের ষড়যন্ত্রে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সকল সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ’৭৫ পরবর্তী সময়ে এদেশের মানুষের ওপর নানা ধরণের অত্যাচার শুরু করে স্বাধীনতা বিরোধীরা। আজকে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে দেশ যখন উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলেছে সেই সময় পরাজিত শক্তি জামাত-বিএনপি আবারও দেশের বিরুদ্ধে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমাদের শপথ নিতে হবে এই দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের সকল ষড়যন্ত্রের উচিত জবাব দিয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আমাদের সংগ্রাম চলছে চলবে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করতে এবং বাংলাদেশ বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিেেরাধীদের প্রতিহত, প্রতিরোধ করতে শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যারা বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি, যারা বাংলাদেশের উন্নয়নকে মেনে নেয়নি তাদের সকল ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার চলার পথকে মসৃণ করতে যুবলীগ রাজপথে আছে। আমি আজ এই দিনে বলতে চাই, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তি, যারা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে ধ্বংস করতে চায়, যারা স্বাধীনতার অর্জন, বাঙালি জাতিসত্ত্বার পরিচয়কে ধ্বংস করতে চায়, পাকিস্তানি হানাদার-দখলদার খুনিদের দোসর হিসেবে বিএনপি-জামাতের সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে রাজপথে তাদেরকে প্রতিহত করবে যুবলীগ।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে চলেছে। সারাদেশে রাস্তাঘাট উন্নয়ন, বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হয়েছে, স্বপ্নের মেট্রোরেল চালু হয়েছে আর কয়দিনের মধ্যে কর্ণফুলি নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেলও চালু হবে। বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এর মধ্যে হঠাৎ শুনি ১০ ডিসেম্বরের পর দেশ নাকি খালেদা জিয়ার নির্দেশে চলবে। সেই ১০ তারিখ পার হয়েছে। এরপর শুনি ১১ তারিখ খুনি তারেক দেশে আসবে। সেই দিনও পার হয়ে গেছে কিন্তু বিএনপিকে আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। এদেশের মানুষ তাদেরকে চিরতরে বিতাড়িত করেছে। এই জনহীনতাই তার প্রমাণ। বিএনপি-জামাত বার বার আন্দোলনের ভয় দেখায় কিন্তু তারা বার বার পরাজিত হয়। যারা আন্দোলনের পরাজিত হয় তারা কখনও নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারে না।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া বলেন, বাঙালি জাতি ১৯৭২ সাল থেকে ১০ জানুয়ারি পালন করে আসছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বাঙালি জাতি এই দিনে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে। গতকাল ১০ জানুয়ারি আমরা এই দিবস কেন্দ্রীয়ভাবে পালন করেছি। আজকে সারা দেশে তা পালন করা হচ্ছে। এটা কোন পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচি নয়। তারাই শুধু এটাকে পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচি বলতে পারে যারা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের প্রশ্রয় দিয়েছিল। তারাই পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচি মনে করতে পারে যারা পাকিস্তানি ভাবাদর্শের রাজনীতি এদেশে কায়েম করতে চায়। তারাই পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচি মনে করতে পারে যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপরীতে রাজাকার, আলবদরদের ক্ষমতায় আনতে চায়। বরং তারাই প্রতিহিংসার রাজনীতি করে যারা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিবসে পাল্টা কর্মসূচি দেয়।
সমাবেশে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও যতদিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে না এসেছেন ততদিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু প্রেমিক এদেশের মানুষের চোখে ঘুম ছিল না, বঙ্গবন্ধু ফিরে আসার মাধ্যমেই তারা স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ পেয়েছিল। সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপি এবং একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামাত মিলে তারা দেশের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা আজকে অবস্থান কর্মসূচি দিয়েছে। সারা ঢাকা শহরের কোথাও বিএনপি-জামাতের চিহ্ন নেই। যুবলীগ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের দখলে রাজপথ। বিএনপির ডাকে যারা তাদের কর্মসূচিতে যায় তারা কোন সাধারণ মানুষ নয়, তারা চাঁদাবাজ, জঙ্গি, সন্ত্রাসী, মাস্তান আর সাধারণ মানুষ যায় পদ্মাসেতু ও মেট্রোরেল দেখতে।
তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দেশের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করবে তাদেরকে রাজথেই কঠোরভাবে প্রতিহত করতে হবে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ নবী নেওয়াজ, আবুল কালাম মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক এমপি, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, জসিম মাতুব্বর, মোঃ আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, অ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মুস্তাফিজ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডা: মোঃ ফরিদ রায়হান, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হারিছ মিয়া শেখ সাগর, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মুক্তা আক্তার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডা: মাহফুজার রহমান উজ্জ্বল, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুর রহমান, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা সানজিদা শারমীনসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।