ঢাকা ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

হালকা শীতের পোশাক আশাক

কার্তিক অগ্রয়াহণ দু’মাস মিলে হেমন্ত হলেও, দুটি মাসের আবহাওয়া কত বেশ কিছু পার্থক্য দেখা যায়। কার থেকে শীতের দেখা না গেলেও অগ্রহায়ণে সুশীতল বাতাস বয়ে যায় প্রকৃতিতে। ঋতু তত্ত্বম্য অনুযায়ী বেছে নিতে হয় পোশাক পরিচ্ছদ। হেমন্ত ঋতুর ফ্যাশনে আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ পোশাক বেছে নেয়া যায়, কারণ আবহাওয়া তখন শীতল হতে শুরু করে। হেমন্তে ফ্যাশনে সাধারণত নিম্নে বর্ণিত পোশাকের সমারহ দেখা যায়। - তৌফিক অপু
হালকা শীতের পোশাক আশাক

সালোয়ার-কামিজ বা কুর্তা : হালকা কাপড়ে তৈরি সালোয়ার-কামিজ, কুর্তা বা কুর্তি হেমন্তের জন্য উপযুক্ত। এই ধরনের পোশাক পরার জন্য এই ঋতু বেশ মানানসই।

শাড়ি : হেমন্তের সময় সুতি বা হালকা সিল্কের শাড়ি খুবই জনপ্রিয়। সকালে সুতি আর রাতে হালকা সিল্কের শাড়ি পরা যেতে পারে।

হালকা জ্যাকেট ও সোয়েটার : এই সময়ে হালকা শীত পড়তে থাকে, তাই হালকা উলের বা কটনের জ্যাকেট, কার্ডিগান, কিংবা সোয়েটার ভালো লাগে। এগুলো শরীরকে আরাম দেয় এবং সাথে সাথে স্টাইলও বজায় থাকে।

ফুলহাতা টপস ও শার্ট : ফুলহাতা টপস বা শার্ট হেমন্তের জন্য আদর্শ। এগুলো আরামদায়ক এবং স্টাইলিশও।

স্কার্ফ বা স্টোল : হালকা স্কার্ফ বা স্টোল ফ্যাশনের সাথে সাথে শীতের ঠান্ডা থেকেও রক্ষা করে। এটি বিভিন্ন ধরণের পোশাকের সাথে মানিয়ে যায়।

মোটা কাপড়ের শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ : যারা শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরতে পছন্দ করেন, তারা মোটা কাপড় যেমন সিল্ক বা কটন শাড়ি বেছে নিতে পারেন। এছাড়া উলের দোপাট্টা বা শাল সাথে নেওয়া যেতে পারে।

ডেনিম এবং কটনের প্যান্ট : হেমন্তে ডেনিম বা কটনের প্যান্ট বেশ আরামদায়ক এবং প্রচলিত। এই সময়ে ফ্যাশনেবল প্যান্ট বা প্যালাজোও জনপ্রিয়।

আরামদায়ক জুতো : ফ্যাশনের সাথে সাথে আরামদায়ক ফুটওয়্যার বেছে নেওয়া উচিত, যেমন লোফার, স্নিকার্স বা এনক্লোজড স্যান্ডেল। এই ঋতুতে রঙের ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ও নরম টোন যেমন হলুদ, বাদামি, ধূসর, নীল ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয়। হেমন্তের এই সময়টাতে পোশাকগুলো আরামদায়ক, আধুনিক এবং ঋতুর আবহাওয়ার সাথে মানিয়ে নেওয়ার মতো হয়।

আলোকিত বাংলাদেশ
আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত