পবিত্র ঈদুল ফিতর কড়া নাড়ছে। আর উৎসব যখন ঈদ, তখন নারীর সাজে শাড়ির কদর সবার আগে। শুধু ঈদ নয়, ঋতুভেদে ঘরোয়া বা বাইরের আয়োজনে শাড়ি থাকে সবার আগে পছন্দের তালিকায়। ইতিহাসের পাতা উল্টালে শাড়ির প্রচলন মিলবে খ্রিষ্টপূর্ব তিন হাজার বছর আগে থেকে। সে সময় শাড়ি ছিল নানা নামে পরিচিত। মসলিন শাড়ি ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য। সময়ের পালাবদলে যুক্ত হয়েছে আরও বেশ কিছু নতুন নাম। কাতান, বেনারসি, জামদানি, মণিপুরি কিংবা তাঁতের শাড়ি এর মধ্যে অন্যতম। অন্যদিকে এ সময়ে বৃষ্টির সঙ্গে ভ্যাপসা গরম দুই মাথায় রেখেই দেশীয় হাউজগুলো শাড়িতে রেখেছে কারুকাজের ভিন্নতা। এর পাশাপাশি আরও আছে ট্রেডিশনাল শাড়ি। ঈদের শাড়ির আয়োজন নিয়ে লা-রিভের প্রধান নির্বাহী পরিচালক মুন্নুজান নার্গিস জানান, ‘গরমের বিষয় মাথায় রেখে সবার আগে আরামকেই প্রাধান্য দিয়েছি আমরা।
অন্যদিকে যেহেতু শাড়ি তাই কটন, হাফসিল্ক, মসলিন কিংবা জরির কাতানকে বেছে নেওয়া হয়েছে যাতে শাড়ি থাকে কারুকাজময়। এ ছাড়া রঙের ক্ষেত্রে এবারের থিম বিলঙ্গিংকে মাথায় রেখে উজ্জ্বল রঙের পাশাপাশি অ্যাকুয়া কালার, লেভেন্ডা, পেস্টাল শেডের কিছু কালার রাখা হয়েছে। যেহেতু বর্ষার সময় তাই কালারের বিষয়টিও সমানভাবে দেখা হয়েছে’। এ ছাড়া অনেকেই আছেন যারা খুব সিম্পল কাজের শাড়ি পরতে পছন্দ করেন।