নিউজিল্যান্ডভিত্তিক অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার এমসিসফট বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে। এমসিসফটের বাংলাদেশি পরিবেশক ব্লুডট টেকনোলোজি লিমিটেড এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হোম, বিজনেস ও এন্টারপ্রাইজ ক্যাটাগরিতে অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার বাজারে এনেছে এমসিসফট। বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু উপলক্ষে হোম ক্যাটাগরিতে ১২ মাসের জন্য ২ হাজার ৮৫০ টাকার অফিসিয়াল অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ৫৫৫ টাকায় পাওয়া যাবে। অ্যান্টি-ভাইরাস শব্দটির সঙ্গে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারকারীরা পরিচিত হলেও পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ম্যালওয়্যার বা র্যানসমওয়্যার হামলার পর থেকে অ্যান্টি-ভাইরাসের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। যেকোনো ধরনের ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র্যানসমওয়্যার থেকে রক্ষা করতেই মূলত অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার তৈরি করে এমসিসফট। ব্লুডট টেকনোলোজির নির্বাহী পরিচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, পৃথিবীজুড়ে সাইবার প্রটেকশন সার্ভিস দেয় যেসব কো¤পানি তাদের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে এমসিসফট অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার। সবচেয়ে কম সময়ে, সবচেয়ে কম র্যাম ও সিপিইউ ব্যবহার করে এমসিসফট অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ডিভাইসের সিকিউরিটি স্ক্যান করে। যার ফলে ডিভাইসের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রসেসের ওপর এর প্রভাব পড়ে না এবং পিসি স্লো হয় না। ক¤িপউটার এবং মোবাইল উভয় ডিভাইসেই এ অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ব্যবহার করা যায় এবং দূর থেকেও বাসা বা অফিসের ডিভাইস মনিটর (ভাইরাস বা ম্যালিশিয়াস প্রোগ্রামের অ্যাক্টিভিটি) করা যায় বলেও তিনি উল্লেখ করেন। এমসিসফটের ওয়েব কনসোল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনলাইনেই যেকোনো জায়গা থেকে ব্যবহারকারী তার ডিভাইসের সিকিউরিটি স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন এবং সব ইনসিডেন্ট মনিটরিং করতে পারবেন। এটি এক মিনিটেরও কম সময়ে ক¤িপউটার স্ক্যান করতে পারে এবং সব ম্যালওয়্যার ও ভাইরাসগুলো রিমুভ করতে পারে। এটি আপাতদৃষ্টিতে ক্ষতিকর ফাইলগুলোকে কোয়ারান্টাইন করে রাখে যাতে এসব ক্ষতিকর ফাইল দ্বারা ক¤িপউটার ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।