তোফায়েল তফাজ্জল

র-বিন্দু প্রবোধ

প্রকাশ : ২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

সমস্যার এবড়ো-খেবড়ো লেহনে রসনা ব্যথায় কঁকিয়ে-

প্রকাশ্যে দেয়া বড়শি বা সুঁই গিরা খোলার গরল বিদ্যাবুদ্ধি

নখদর্পণে দেখানোর দৃঢ়তা এখন অনেকটা শোথ রোগীর পা,

হাঁপাতে হাঁপাতে ফুসফুসও চালুনির মামাতো-ফুফাতো ভাই-বোন।

তার ওপর সংযুক্তিরূপে খাড়ার-ঘা-অভিশাপ,

শোকানুভূতির সমস্ত শব্দকে একে একে জুড়ে দিয়ে

চোখের ভাসানো পানিও পারবে না দিতে র-বিন্দু প্রবোধ।

এভাবে বাড়ছেই সৃষ্ট ক্ষত বা নর্দমা

গণিতিক নিয়মকে বাঁ-হাত দেখিয়ে;

যে সবের সীমা দেখভালে বা দুশমন দমনে পেছন দরজা খোলা,

বাঁধে মাটিরূপ ব্যবস্থা পড়ছে না চোখে।

এমন কঠিন দিনে সোজা রেখা চ্যুতকে উঠাতে

কে বাড়াবে সুঠাম-সতর্ক হাত?

কে ঠেকাবে জলহস্তী হাঁ-মুখী বিপদ-

কারো কানে কি সে পদধ্বনি?