সমস্যার এবড়ো-খেবড়ো লেহনে রসনা ব্যথায় কঁকিয়ে-
প্রকাশ্যে দেয়া বড়শি বা সুঁই গিরা খোলার গরল বিদ্যাবুদ্ধি
নখদর্পণে দেখানোর দৃঢ়তা এখন অনেকটা শোথ রোগীর পা,
হাঁপাতে হাঁপাতে ফুসফুসও চালুনির মামাতো-ফুফাতো ভাই-বোন।
তার ওপর সংযুক্তিরূপে খাড়ার-ঘা-অভিশাপ,
শোকানুভূতির সমস্ত শব্দকে একে একে জুড়ে দিয়ে
চোখের ভাসানো পানিও পারবে না দিতে র-বিন্দু প্রবোধ।
এভাবে বাড়ছেই সৃষ্ট ক্ষত বা নর্দমা
গণিতিক নিয়মকে বাঁ-হাত দেখিয়ে;
যে সবের সীমা দেখভালে বা দুশমন দমনে পেছন দরজা খোলা,
বাঁধে মাটিরূপ ব্যবস্থা পড়ছে না চোখে।
এমন কঠিন দিনে সোজা রেখা চ্যুতকে উঠাতে
কে বাড়াবে সুঠাম-সতর্ক হাত?
কে ঠেকাবে জলহস্তী হাঁ-মুখী বিপদ-
কারো কানে কি সে পদধ্বনি?