আমাদের দেশ
আমাদের দেশ
তাকে নিয়ে লেখালেখি
হবে না তো শেষ।
তার পরিবেশ
মায়াময় ছায়াময়
বেশ! বেশ! বেশ!
বয়ে সেই রেশ
শান্তির ছোঁয়া যেন
করে যায় পেশ।
স্বাধীনতা চেয়ে
স্বাধীনতা চেয়ে
গর্বিত জাতি আজ
যুদ্ধে তা পেয়ে।
স্বদেশের বুকে
লড়াইটা করে দেয়
শত্রুকে রুখে।
স্বাধীনতা তাই
ছাব্বিশে মার্চেই
গর্বে তা পাই।
বাংলা ভাষা
খুঁজতে যেয়ে ভাষা
মিলল তবে, লড়াই করে-
এমনতরো আশা।
বাংলাভাষা মুখে
বলতে পারি দেশের বুকে
আজকে মহাসুখে।
একুশ তারিখ তাই
ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝে
শহীদ দিবস পাই।
রবীন্দ্রনাথ
যখনই পাই
গান আর কবিতায়
ফিরে ফিরে পাই।
লেখনীতে তাই
‘রবীন্দ্রনাথ’ তিনি
মনে নেন ঠাঁই।
যেদিকে তাকাই
‘বিশ্বকবি’র খ্যাতি
তার মতো নাই।
নজরুল
‘নজরুল’ তিনি
‘বিদ্রোহী কবি’ নামে
সব্বাই চিনি।
সাম্যের কথা
লেখাতেই দেখাতেন
তার মানবতা।
তাকে ভেবে তাই
প্রিয়কবি আসনেই
মনে দিই ঠাঁই।
মা আর বাবা
মা আর বাবা
তাদের আদর বলো-
কার কাছে পাবা?
যতদূর যাবা
মিশে থাকে ছায়া হয়ে
মায়াময় আভা।
তাই হোক ভাবা
সেবা দেয়া আর দেয়া
তুমিও যা খাবা।