ঢাকা ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

আলোচনায় ইউক্রেন-ফিলিস্তিন

আলোচনায় ইউক্রেন-ফিলিস্তিন

মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিন ছিল রোববার। এ আয়োজন ছিল কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড়। আয়োজন ঘিরে জার্মানির মিউনিখে জড়ো হন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারকরা। সম্মেলনে এবার আলোচনার কেন্দ্রে ছিল ইউক্রেন যুদ্ধ, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাতের টেকসই সমাধান এবং ইউরোপের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার বিষয়টি। এ ছাড়া রাশিয়ার কারাবন্দিবিরোধী দলীয় নেতা অ্যালেক্সি নাভালনির আকস্মিক মৃত্যুর বিষয়টিও এতে স্থান পায়।

সম্মেলনের সমাপনী দিনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেলের বক্তব্যে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যকার সংঘাতের রাজনৈতিক সমাধানের বিষয়টি স্থান পায়। তিনি মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যে ভূমিকা রাখতে চাইলে ইইউকে আরো বেশি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বোরেল বলেন, ‘প্রশ্ন হলো, দুই রাষ্ট্র সমাধান সমর্থনের মতো রাজনৈতিক অবস্থান নেয়ার সুযোগ ইউরোপের আছে কি না। আমি মনে করি, সেটা আছে। কিন্তু এজন্য আমাদের আরো বেশি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

ইইউ পররাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা যদি ভূরাজনৈতিক ভূমিকা পালন করতে চাই, আমাদের আরো বেশি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। যেভাবে ইইউর একটি দেশের ভিন্ন অবস্থান ছাড়া আমরা ইউক্রেনের ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। কিন্তু এ (ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাত) ইস্যুতে বিক্ষিপ্ত অবস্থান নিতে দেখা যাচ্ছে। ইইউর অনেক সদস্য এ ক্ষেত্রে নিজেদের মতো করে ভূমিকা রাখতে চায়।’ বোরেল বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একটি সুস্পষ্ট সম্ভাবনা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আসবে না। আর ইসরায়েলের নিরাপত্তা শুধু সামরিক উপায়ে নিশ্চিত করা যাবে না।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত