মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে গভীর ভালোবাসা ও মমত্ববোধ নিয়ে দেশ ও মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তারুণ্যের উদ্যমণ্ডসাহস জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমাদের নিজ মাতৃভূমি বাংলাদেশের কথা শুরু করতেই সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বীরত্ব ফুটে উঠে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর দেশ কাঁপানো ভাষণ বাঙালির হৃদয়ে স্মরণীয়। পাকিস্তানি শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার অনুপ্রেরণা ছিল বঙ্গবন্ধুর ভাষণে। যা আজও বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত ও আলোড়িত করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নীতি-আদর্শ, সততা, নেতৃত্ব এবং দেশপ্রেম তরুণদের আর্তমানবতার সেবায় নিবেদিত থাকার এক উদ্যম শক্তি। মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা অন্দোলনসহ দেশের স্বাধীনতা অর্জনের প্রতিটি ইতিহাস তরুণ প্রজন্ম জানলেই দেশ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে নীতিবান ও আত্মত্যাগী হয়ে গড়ে উঠবে। বঙ্গবন্ধু দেশ ও মানুষকে ভালোবাসতেন খুব কাছ থেকে। মানুষের আত্মমর্যাদা ও অধিকার আদায়ে জীবন পযর্ন্ত সংগ্রাম করেছেন। সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নে মাদক, জঙ্গিবাদ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে জেগে উঠতে তারুণ্যের জাগতিক প্রেরণা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৫ আগস্ট উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য কথাগুলো বলেন, ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান, পিপিএম। এ সময় তিনি সুখী, সমৃদ্ধ, স্বনির্ভর দেশ গঠনে তারুণ্যের নিবেদিত বন্ধন বাংলার ভূখণ্ডকে অসীম মর্যাদায় আসীন করবে- এই প্রত্যাশা করেন।