আলোর পথে জাগরণের মশাল নিয়ে জ্বলে উঠতে পারে শুধু তারুণ্যরাই। তারুণ্য আমার প্রিয়, আমাদেরও। তারুণ্যের বয়স নেই। ঠিক দিনক্ষণ নেই। নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা চরিত্র, ঠিকানা-ঠিকুজি নেই। চাইলেই যে মন শরীর উড়তে পারে আকাশে, ভাসতে পারে চাঁদে, সে-ই তো তারুণ্য। মানুষের জন্য কল্যাণ, মানুষের মুখে হাসি ফোটানো, অসত্যের পথে বাধা গড়তে পারে কেবল তারুণ্যেই। তারুণ্যে নিয়ে সুন্দর কথাগুলো বলেন, লাখো তারুণ্যের প্রিয় মুখ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব আলহাজ তানভীর আহমেদ রবিন। সম্প্রতি ঢাকা- ৪ ও ৫ আসন নিয়ে গঠিত শতভাগ পেশাদারিত্বে যুক্ত সংবাদকর্মীদের নিয়ে কদমতলী থানা সাংবাদিক ক্লাবের সদস্যদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তানভীর আহমেদ রবিন বলেন, তারুণ্য মানেই ভালোবাসতে শেখায়। পরিবারে সমাজে রাষ্ট্রে যা কিছু কূপমণ্ডুকতা, কুসংস্কৃতি, অচেতনবোধ তারুণ্যই পারে বদলাতে। সময়মতো চোখেমুখে আগুন নিয়ে জ্বলে উঠতে পারে কেবল তারুণ্যই। তারুণ্যকে অস্বীকার করার সাধ্য কারো নেই। যার উজ্জল দৃষ্টান্ত সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ছাত্র-জনতার আন্দোলনের রূপচিত্র। কদমতলী থানা সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি সুমন চৌধুরীর নেতৃর্ত্বে প্রেসক্লাবের মুখপত্র আমাদের কদমতলী আলহাজ তানভীর আহমেদ রবিনের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেয়া হয়। তানভীর আহমেদ রবিন আরো বলেন, তরুণ প্রজন্মের চেতনায় বিস্তর পরিবর্তন ঘটাতে দেশের সচেতন সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে সবার। অন্যদিকে হতাশা আর নিঃসঙ্গ জীবনের পরিবর্তন ঘটাতে পরিবারের ভূমিকা অপরসীম। তাই পরিবারকে তাদের সন্তানের মতের মূল্যায়ন করতে হবে। মাদকের নেশা, স্মার্টফোনে আসক্তি আমাদের প্রজন্মের জন্য ভয়ংকর। তাই সমাজের ঘটে যাওয়া সংবাদের পাশাপাশি নতুন প্রজন্ম রক্ষায় সংবাদকর্মী বন্ধুদের ভূমিকা রাখতে হবে। তানভীর আহমেদ রবিন বলেন, আমার বাবা আলহাজ সালাহ উদ্দিন আহমেদ মানুষের জন্য রাজনীতি করেন। তিনি গণমানুষের নেতা। তারুণ্যের গৌরব আগামীর রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব ও আমার বাবার আর্দশকে ধারণ করে আজীবন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই। এসময় উপস্থিত সব সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। এসময় সিএনএন বাংলা টিভির প্রতিনিধি কদমতলী থানা সাংবাদিক ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সোলেমান, দৈনিক মুক্ত খবরের প্রতিনিধি ও অত্র সাংবাদিক ক্লাবের আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওয়াহিদুননবী বিপ্লব ও সকালের সময়ের প্রতিনিধি এসএ বৃষ্টি হাওলাদারসহ উপস্থিত ছিলেন অনেকে।