দৃঢ়তা ও বিশ্বাস নিয়ে সমাজে আলো ছড়ানোর শপথ
প্রকাশ : ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
মুহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন
তীব্র আবেগ, দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতার চেতনা আমাদের মনে জেগে ওঠে। বাংলাদেশের ইতিহাসে যুবদল একটি চিরন্তন প্রেরণার উৎস, যা আজও আমাদের সামনে নতুন উদ্যমে দাঁড়িয়ে থাকার সাহস যোগায়। যুবদল প্রতিটি বিপর্যয়ে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে, তাদের অধিকার আদায়ে, জাতির মুক্তির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছি। সুন্দর কথাগুলো বলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের আহ্বায়ক খন্দকার এনামুল হক এনাম। তিনি বলেন, আমাদের সংগঠনের ইতিহাস ও গৌরবময় অর্জনকে স্মরণ করে, আমরা একত্রিত হয়েছি এক নতুন উদ্দীপনা নিয়ে।
যুবদল আছে মানুষের হৃদয়ে, মানুষের সংগ্রামে, এবং একদিন আমাদের সংগ্রাম সফলতার শীর্ষে পৌঁছাবে এটাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। তিনি আরো বলেন, আমাদের যুব সম্পদ উন্নয়নের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে এবং একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন করেছি।
দেশনায়ক তারেক রহমান আমাদের জন্য শুধুমাত্র একজন নেতা নন, তিনি আমাদের আদর্শের বাতিঘর, আমাদের আস্থার সর্বশেষ আশ্রয়স্থল। তার নেতৃত্বে আমরা সবসময় ঐক্যবদ্ধ, আর যখন তিনি ঘোষণা দেন, তখন আমরা রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়ি।
প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা তার নেতৃত্বে অগ্রসর হচ্ছি, সংগ্রামে সমবেত হয়ে আমরা প্রমাণ করে দিচ্ছি, আমাদের আদর্শকে কেউ দমন করে রাখতে পারবে না। আজ, আমরা একসাথে যে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় রয়েছি, মানুষের স্বাধীনতা ও দেশের সার্বভৌমত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে সর্বোচ দৃঢ়তা ও বিশ্বাস নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের পাশে আছে ও থাকবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল।
১৯৮৮ সালে ছাত্রজীবন থেকেই জাতীয়তাবাদী আদর্শে বেড়ে উঠে এনামুল হক এনাম। তিনি হাবিবুল্লাহ বাহার ইউনিভার্সিটি থেকে ছাত্র সংসদের মধ্যে দিয়ে ছাত্র রাজনীতি শুরু। অভিবক্ত ঢাকা মহানগর পূর্বের ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এনামুল হক এনাম।
পাঠক প্রিয় জাতীয় দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের লেখক-পাঠক-শুভানুধ্যায়ীদের সংগঠন দেশ গড়ার কাজে নিবেদিত আলোকিত বন্ধু ফোরামের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে খন্দকার এনামুল হক এনাম বলেন, আমাদের বিনয়ী হয়ে মিশতে হবে মানুষের সাথে।
জনদরদি হতে হবে। তখন মানুষের ভালোবাসাই এগিয়ে নিবে। যুবকদের প্রতি তিনি বলেন, শিক্ষা-প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উচ্চস্তরের জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তিতে পারদর্শী হতে হবে। নিজেকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির আলোকে নবায়ন করে নিতে হবে।