মানবিক নৈতিকতাপূর্ণ শিক্ষা মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত রাখে।
শিক্ষার জন্য শিক্ষা মানুষকে মনুষ্যত্ব নিয়ে গড়ে উঠতে সহায়তা করে না। যে শিক্ষা মানুষের জীবনবোধের সঙ্গে নৈতিকতার সমন্বয় সাধন করে তাই নৈতিক শিক্ষা। নৈতিকতা ও মনুষ্যত্বের মাঝে রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক। নৈতিকতার স্বরূপ প্রকাশিত হয় সততা, ন্যায়পরায়ণতা, আদর্শবাদী মনোভাব প্রভৃতি গুণের সমাবেশের মাধ্যমে। সুন্দর কথাগুলো বলেন, ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. ছালেহ উদ্দিন।
পাঠকপ্রিয় জাতীয় দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের লেখক-পাঠক-শুভানুধ্যায়ীদের সংগঠন আলোকিত বন্ধু ফোরামের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি বলেন, মহৎ, সৎ ও সুন্দর জীবন-যাপনের জন্য নৈতিক শিক্ষা অপরিহার্য।
সত্য বলা, কর্তব্যবোধ ও শৃঙ্খলা, সৎকাজ করা, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহমর্মিতা প্রদর্শন, আত্মত্যাগের মনোভাব, মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা আমাদের সম্মান বাড়িয়ে দেয়। শিক্ষার্থীরা বই পড়ে যেমন জ্ঞানার্জন করে, তেমনি একজন নৈতিক গুণাবলিসম্পন্ন আদর্শ শিক্ষকের জীবনদৃষ্টান্ত অনুসরণ করে একজন শিক্ষার্থী নীতিনিষ্ঠ মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে পারে। ডিসি ওয়ারী আলাপকালে শৈশবকালের গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠার স্মৃতিচারণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ারী বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মফিজুল ইসলাম, সমাজসেবক শিক্ষানুরাগী আল-আমিন বাচ্চুসহ অনেকে।