দেশের বিভিন্ন সময়ে ক্রান্তিকালে ক্রাইম রিপোর্টাররা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারা বড় বড় অপরাধের প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিকে জানিয়েছে এবং সচেতন করেছে। বিষয়গুলো জানিয়ে সরকারকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করেছে।
সেগুনবাগিচাস্থ বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে বক্তারা এসব কথা বলেন। ইফতার মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ক্র্যাব সভাপতি মির্জা মেহেদী তমাল। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ক্র্যাব সাধারণ সম্পাদক এম এম বাদশাহ্।
ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে কোরআন তিলাওয়াত, হামদ ও না’ত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। তিনি বলেন, ভিন্নমত সব সময় গণতন্ত্রের ধারা বয়ে বেড়ায়। গণতন্ত্রের ধারা অব্যহত রাখতে সাংবাদিকদের অবদান অনেক। গত ১৫-১৬ বছর অন্য সাংবাদিকরা যে কাজগুলো সরকারের চাপে করতে পারতো না সেই কাজগুলো ক্রাইম রিপোর্টাররা করেছেন।
সেই সময়ে ক্রাইম রিপোর্টারদের অনেক অবদান ছিল। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, আওয়ামী লীগে আমলে যেভাবে সংগঠনগুলোকে দলীয়করণ করা হয়েছিল বর্তমানে ক্রাইম রিপোর্টার ভাইদের কাছে অনুরোধ আপনাদের পেশা, মর্যাদা এবং অধিকার আদায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়ান।
আপনারা কারো কাছে মাথানত করবেন না। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ-এর ঢাকা মহানগর কমিটির সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ক্রাইম রিপোর্টাররা সাহসী। তাদের লেখনীতে বিগত সময়ে নানা অসঙ্গতি উঠে এসেছে।