প্রাচীন সেই নগর : খ্রিষ্টপূর্ব ১১ হাজার বছর আগের ফিলিস্তিন। ভূমধ্যসাগর ও জর্দান নদীর মাঝখানে ছোট ছোট জনপদে জাগলো নতুন উদ্যম। কৃষিভিত্তিক লোকালয়গুলো তৈরি করছে প্রাণমুখর জীবনযাত্রা। ধীরে ধীরে সেখানে জন্ম নিলো শহর-নগর। জর্দান উপত্যকায় প্রচুর ফুল-ফল আর সবুজের বিস্তার। এখানে সুগন্ধিরও চাষ হয়। মানুষ আসে সুগন্ধির মায়ায়। মানুষ আসে ফসলের প্রয়োজনে। মানুষ আসে শীতল ছায়া আর জলধারার আমন্ত্রণে।
এখানকার অধিবাসীরা সুগন্ধিকে বলে রাহা। সুগন্ধিবৃক্ষ, জলপাই বন আর খেজুর গাছের ছায়াঘন বাগান। জমি ছিল উর্বরা, ঝরনায় ছিল মাতৃদুগ্ধ আর মাটিতে ছিল প্রসন্ন আশ্বাস। ধীরে ধীরে তারা এখানে গড়ল ব্যবসাকেন্দ্র। সুগন্ধিকে ঘিরে জন্ম নেওয়া এ কেন্দ্রের নাম হলো আরিহা। এখানে অনেকেই একত্ববাদী বটে। তবে বহু লোক চাঁদের উপাসনা করে। তারা তৈরি করে চন্দ্রদেবতা। চাঁদকে তারা বলত ইরাহা, দেবতার নাম দিলো ইরিক। শহরটির চারদিকে খেজুর গাছ। ফলে এর আরেক নাম হলো জেরিকো। বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন শহর।
প্রত্নতাত্ত্বিকরা জেরিকোতে পরপর ২০টিরও বেশি বসতির ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেছেন, যার মধ্যে প্রথমটি খ্রিষ্টপূর্ব ৯০০০ থেকে ১১০০০ বছর আগের। যদিও বাইবেলীয় কালগত হিসাব এই দাবির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
কানানিদের কৃতিত্ব : কারা নির্মাণ করেছিল এই সভ্যতা? এর নির্মাতারা ছিলেন কানানিয়। আরদে কানান বা কানান অঞ্চলজুড়ে বাস করত তারা। এরা ছিল বিভিন্ন আদিবাসী জনগোষ্ঠী। যাদের কেউ কেউ স্থায়ী বাসিন্দা ছিল, কেউ কেউ ছিল যাযাবর মেষপালক।
বাইবেলের দাবি, কানানিরা ছিলেন নূহ (আ.)-এর পৌত্র কানান ইবনে হামণ্ডএর বংশধর। প্রাচীন ফিলিস্তিনি সভ্যতা মূলত কানানিদের সভ্যতা। কানানিদের একটি অংশ লেবাননে বসতি গড়ে। খ্রিষ্টপূর্ব ১৮০০ অব্দ থেকে লেবানন ও ভূমধ্যসাগরের মাঝামাঝি অঞ্চলে সমৃদ্ধ সভ্যতা গড়ে তারা। রক্তিম বর্ণের কারণে গ্রিকরা তাদের বলতো ফিনিশীয় বা লাল রংয়ের মানুষ।
খ্রিষ্টপূর্ব ত্রয়োদশ শতকে আরব সীমান্ত অঞ্চলের বহু লোক ফিলিস্তিনে আসে। তারা মূলত ছিল কানানি আরব। তাদের অন্যতম একটা গোত্র ছিল জেবুসি। ফিলিস্তিনে এ গোত্রের প্রথম সর্দার মালিক সাদিক। তার উপাধি ছিল সালেম। তার নামের স্বাক্ষর আছে জেরুজালেম নগরীর নামে, তিনিই শহরটি প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুতে এর আরেক নাম ছিল জেবুস। শহরটি জেবুসিদের প্রধান কেন্দ্র ও রাজধানী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দের আগে কানানিরা এর গোড়াপত্তন করে। কানানিদের একটি সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ছিল, যা তাদের শিল্প, স্থাপত্য এবং ধর্মীয় অনুশীলনে প্রকাশিত হয়েছিল। তাদের প্রধান অংশটি হজরত নুহ (আ.)-এর দ্বীনের অনুসরণ করত। পরবর্তীতে মূর্তিপূজা প্রচলিত ও বিস্তৃত হয়। তাদের সভ্যতা সবচেয়ে বেশি হুমকির সম্মুখীন ছিল হিব্রু-ইসরাইলিদের তরফে। তাদের থেকে আত্মরক্ষার জন্য জেবুসিরা জিয়ন পাহাড়ের উপর শহরের প্রতিরক্ষাদুর্গ তৈরি করে। ইসরাইলিদের আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য খ্রিষ্টপূর্ব ১৫৫০ সালে মিসরের প্রথম ফেরাউন তাহতামেসের সঙ্গে তারা মৈত্রীচুক্তি করে। জেরুজালেম ও নিকটবর্তী অঞ্চলে তারা গড়ে বহুদুর্গ। প্রত্নতাত্তিক অনুসন্ধান প্রমাণ করেছে, দুর্গগুলো খ্রিষ্টপূর্ব অষ্টাদশ শতকের আগেই নির্মিত হয়েছিল।
বাইবেল তাদের প্রসঙ্গে মুখর। বাইবেলে সর্বাধিক ব্যবহৃত জাতিগত শব্দ হলো কানানি। বনি ইসরাইল জাতির জন্মের সহস্র বছর আগ থেকে তারা বসবাস করছিল ফিলিস্তিনে। সেখান থেকে তাদের অনেকেই চেয়েছে উচ্ছেদ করতে।
যিহোশূয়ের পুস্তকে কানানিদের নির্মূল করতে সচেষ্ট বিভিন্ন জাতির তালিকা রয়েছে। বাইবেলের মতে অবশেষে তারা পরাজিত হয় ইহুদিদের হাতে।
আমালিকা ও অন্যরা : বস্তুবাদী ঐতিহাসিক বয়ানে প্যালিওলিথিক যুগের ধারণাটি বিখ্যাত। বাংলায় যাকে বলে পুরা-প্রস্তর যুগ বা আদিম প্রস্তর যুগ। প্যালিওলিথিক যুগ বলতে সেই সময়কালের ইতিহাসকে বোঝায়, যখন মানুষ প্রাথমিক পাথরের যন্ত্রপাতি বানাতে শুরু করেছিল। প্যালেস্টাইনের ইতিহাস প্যালিওলিথিক যুগের। হাইফার কারমেল পর্বতের গুহাগুলো প্রাচীন মানুষের উপস্থিতির ঘোষণা করছে। খ্রিষ্টপূর্ব ১২,০০০ অব্দে এখানে বিকশিত হয় নাটুফিয়ান সংস্কৃতি। যা কৃষির সমৃদ্ধি ঘটায় এবং সমৃদ্ধ জীবনধারাকে বিকশিত করে। জর্দান উপত্যকায় কৃষক সম্প্রদায়ের উত্থান ঘটেছে নিরবচ্ছিন্নভাবে। উর্বর জমি এবং পানির সহজলভ্যতা সেখানে কৃষি উন্নয়নকে সহজতর করেছে। এখানে কানানিদের ছাড়াও বসবাস করত হিভাইট, জেবুসাইট, এমরাইট, হিট্টাইট, পেরিসাইটরা। তারা পৌত্তলিক ছিল এবং বা’ল, আশের ইত্যাদি দেবতার পূজা করত। এরা বিয়ে ও সামাজিক সম্পর্কে কানানিদের সঙ্গে মিশে গিয়েছিল। এখানে আরেকটি প্রধান গোত্র ছিল আমালিকা। তারা ছিল নিখাদ আরব। ফিলিস্তিনের মধ্যভূমি ও দক্ষিণাঞ্চলে ছিল তাদের বসবাস। ইসাকা ও রিবিকার যমজ সন্তান ছিলেন ঈসু ও জেকব।
আব্রাহাম যখন ১৭৫ বছর বয়সে মারা যান, তখন এই যমজ সন্তানদের বয়স ১৫ বছর। ঈসুর বয়স যখন ৪০ বছর, তখন তিনি কানান দেশের দুজন আরব মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন। ড্যানিয়েল জে. এলাজারের মতে এই এক কাজই চিরকালের জন্য ঈসুকে পিতৃতান্ত্রিক উত্তরাধিকার থেকে বাতিল করে দেয়। বিদেশি স্ত্রী গ্রহণের অর্থ ছিল তার সন্তানদের আব্রাহামিক বংশ থেকে বিচ্ছিন্ন করা। প্রাচীন ইসরাইলয়ী গ্রন্থাবলি দাবি করে, ঈসুর সেই কানানি স্ত্রীদের বংশধররা হলো আমালিক। যেহেতু জেকবের সঙ্গে ঈসুর দ্বন্দ্ব ও সংঘাত ছিল, তাই জেকবের বংশধর ইসরাইলিদের সঙ্গে আমালিকাদের দ্বন্দ্ব জারি ছিল। আমালিকরা ছিল অত্যন্ত শক্তিশালী। ফিলিস্তিনে তারাও গড়ে তুলেছিল বহু শহর-জনপদ। ইহুদিদের সঙ্গে ছিল তাদের সংঘাত।
ইহুদি কারা : বনি ইসরাইল মানে ইসরাইলের বংশধরগণ। ইসরাইল হলো হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর অপর নাম। তিনি ছিলেন ইবরাহিম (আ.)-এর নাতি ইসহাক (আ.)-এর পুত্র। হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর ছিলেন চারজন স্ত্রী। প্রথম স্ত্রী লাইয়াহ। তার গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর ছয়জন ছেলে। তারা হলেন : ১. রাউবান, ২. শামউন, ৩. লাভী, ৪. ইয়াহুদা, ৫. আশকার, ৬. যাবলুন। দ্বিতীয় স্ত্রী বালহা। তার সন্তান দুইজন, তারা হলেন : ১. দান, ২. নাফতানী। তৃতীয় স্ত্রী যুলফা। তার সন্তান ২ জন : ১. জাদ, ২. আশির। চতুর্থ স্ত্রী রাহিল। তার পুত্র দুইজন। এক. ইউসুফ (আ.), দুই. বিনইয়ামিন। এই সন্তানদের সবাই ছিলেন বনি ইসরাইল। এদের মধ্যে লাইয়ার চতুর্থ ছেলে হলেন ইয়াহুদা বা ইয়াহুজা। অনেকের মতে, তার বংশধররা হলেন ইহুদি। প্রকৃত অর্থে বনি ইসরাইলের সবাই ইহুদি নন, তাদের একটা অংশ ইহুদি। ইয়াহুদা শব্দের অর্থ তাওবাকারী। গরুর বাছুরপূজা থেকে তওবা করার কারণে তার নাম হয়েছে ইয়াহুদা, অর্থাৎ তওবাকারী।
ইহুদিদের ফিলিস্তিন জয় : ইসরাইলিরা কানানিয়দের হাত থেকে ফিলিস্তিনি ভূমি দখলে নিয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব ১২২০ সালে। তারা শুরুতে এসেছিল মেসোপোটেমিয়া থেকে। খ্রিষ্টপূর্ব ১৭৫০ সালের দিকে দুর্ভিক্ষের সময় ইসরাইলের ১২টি গোত্র মিসরে অভিবাসন করে। প্রথমে তারা মিসরে সমৃদ্ধ হয়েছিল। কিন্তু তাদের অবস্থার অবনতি ঘটে, তারা ক্রীতদাসে পরিণত হয়। সবশেষে খ্রিষ্টপূর্ব ১২৫০ সালের দিকে তারা মুসেজের নেতৃত্বে মিসর থেকে পালিয়ে গিয়ে সিনাই উপদ্বীপে যাযাবর জীবনযাপন করতে থাকে। তবে তারা একে তাদের স্থায়ী সমাধান মনে করেনি। কারণ তারা নিশ্চিত ছিল, ঈশ্বর যিহোবা তাদের কেনানের উর্বরা ভূমির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইসরাইলিরা প্রতিশ্রুত ভূমিতে পৌঁছার আগেই মুসেজ মারা যান। তবে এরই মধ্যে তারা জেনে গেছে, কেনান দেশটি ভালো দ্রব্যসামগ্রীতে পরিপূর্ণ। এখানে এমন কিছু ফল আছে যা ওখানে ফলে। কিন্তু ওখানে যারা বসবাস করে তারা খুবই শক্তিশালী। শহরগুলো খুবই বড়। খুবই মজবুতভাবে সেগুলো সুরক্ষিত। অবশেষে যশুয়ার অধীনে গোত্রগুলো বলপূর্বক কেনানে ঢুকে পড়ে, ঈশ্বরের নামে তরবারির সাহায্যে দেশের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। পাহাড়ি এলাকা অতিক্রম করে তিনি গিলগিল ও এর সামনের অয় নগরী দখল করেন। তার আদেশে নগরীর ১২ হাজার নারী-পুরুষের সবাইকে হত্যা করা হয়। অয় নগরী জ্বালিয়ে চিরদিনের জন্য ধ্বংসস্তূপে পরিণত করা হয়। অয় নগরীর সম্রাট সন্ধি ও ক্ষমা প্রার্থনা করলেন। কিন্তু যশুয়া তাকে হত্যা করে সন্ধ্যা অবধি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে রাখলেন। সন্ধ্যা নামলে মৃতদেহটি নামিয়ে নগর ফটকে (বাইরে) ফেলে দেওয়া হয়।
যশুয়া জয় করেছিলেন পার্বত্যাঞ্চল, নেগেভ, নিম্নভূমি, পাহাড়ি এলাকা এবং তাদের সব রাজাকে। মাত্র সাত বছরে তিনি একত্রিশজন রাজাকে পরাজিত করেন। একজনকেও জীবিত রাখেননি। তবে গাজা ও জাফা-এর মধ্যবর্তী অঞ্চল তাকে প্রতিরোধ করে। তারা ছিল ভয়ানক যোদ্ধা। তাদের অস্ত্রও ছিল উন্নত। যশুয়া তাদের সঙ্গে যুদ্ধ এড়িয়ে গিলগিলে ফিরে যান। ইহুদিদের ১২টি গোত্রের সবাইকে অধিকৃত কেনানের একটি করে অংশ বরাদ্দ করা হয়। তারা কানানি অঞ্চলে নিষ্ঠুরতার সব সীমা ছাড়িয়ে গেল। যাকেই পেয়েছে, হত্যা করেছে। সব নারীকে দাসী বানিয়েছে। রক্তের নদী বইয়ে দিয়েছে। শহরের বাসিন্দাদের উপর গণহত্যা চালিয়েছে। শহর পুড়িয়ে ছাই বানিয়েছে। দাবি করেছে, তাদের সব কাজই ন্যায্য। কারণ তা মুসেজের আদেশে, ঈশ্বরের আদেশে।
সম্প্রতি ইহুদিবাদীদের অনেকেই দাবি করেন, ইসরাইলিরা আসলে বহিরাগত ছিল না। তারাও কানানি। এ দাবি বাইবেলের সঙ্গে সংঘাতমূলক। ইসরাইলিরা যদি কানানিই হয়ে থাকে, তবে কেন বাইবেলে এত জোর দিয়ে বলা হলো যে ইসরাইলিরা বহিরাগত?
যশুয়া কানানি ভূমি জয় করেছিলেন বটে। তবে বিজয়টা সামগ্রিক ছিল না। বাইবেল লেখকরা বলছেন, তিনি কানানি নগর-রাষ্ট্রগুলোকে পরাজিত করতে পারেননি, তিনি ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে কোনো সাফল্য পাননি। তার বেশির ভাগ পদক্ষেপ বেনিয়ামিন ভূখণ্ডের খুবই ছোট এলাকায় সীমাবদ্ধ ছিল। বস্তুত বাইবেল আমাদের মধ্যে বিশেষ অনুভূতি সৃষ্টি করে যে যশুয়ার বিজয় বড় ধরনের কিছু ছিল না।
‘জুদার ছেলেরা জেরুজালেমে বসবাসকারী জেবুসিদের (আরব কানানি) তাড়িয়ে দিতে পারেনি’ বলে স্বীকার করে নিয়েছে বাইবেল। জেবুসিরা জুদার সন্তানদের পাশাপাশি জেরুজালেমে বাস করতে থাকে, ঠিক এখন তারা যেভাবে বাস করছে।
তাদের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছিল কঠিন পরিস্থিতি। ক্যারেন আর্মস্ট্রংয়ের ভাষায়- যশুয়ার মতো উগ্র উদ্দীপনা অন্য কারো ছিল না। তাকে ঈশ্বর নির্দেশ দিয়েছিলেন কানানি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সব বেদী ও ধর্মীয় প্রতীক সমূলে উচ্ছেদ করার। পরে এটিই হয়ে পড়ে ইসরাইলি আদর্শ। ইহুদিরা পুরো ফিলিস্তিন কখনো দখল করতে পারেনি। ফিলিস্তিনিরাও কখনো তাদের দখলদারি মেনে নেয়নি।
তথ্যসূত্র : ১. Gates, Charles (2003). “Near Eastern, Egyptian, and Aegean Cities”, Ancient Cities: The Archaeology of Urban Life in the Ancient Near East and Egypt, Greece and Rome. Routledge. পৃষ্ঠা ১৮. ২. (Akhilesh Pillalamarri (১৮ এপ্রিল ২০১৫). “Exploring the Indus Valley’s Secrets”. The diplomat. ৩. ড. জিয়াউর রহমান আজমী, দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়্যাহ ওয়াল মাসিহিয়্যাহ ওয়া আদইয়ানিল হিন্দ, পৃ. ৪২-৪৪, মাকতাবাতুর রুশদ, রিয়াদ।
৪. Dever, William G. (2006). Who Were the Early Israelites and Where Did They Come From?. Wm. B. Eerdmans Publishing. পৃষ্ঠা ২১৯. ৫. Joshua 1-12 ৬. Christian, David (2014). Big History: Between Nothing and Everything. New York, New York: McGraw Hill Education পৃষ্ঠা ৯৩. ৭. জেনেসিস, ২৫ : ২৬. ৮. Elazar, Daniel J. (n.d.). “Jacob and Esau and the Emergence of the Jewish People”. Jerusalem Center for Public Affairs৯. কুরতুবি : ১/৩৩৮. ১০. গণনাপুস্তক, ২৭ : ২৮. ১১. কারেন আর্মস্ট্রং: জেরুজালেম : ওয়ান সিটি থ্রি ফেইথ, ২. ইসরাইল, হাসান শরীফ অনূদিত, অন্যধারা, বাংলাবাজার ঢাকা. ১২. বুক অব যশুয়া, ৮ : ২৮-২৯ ১৩. বুক অব যশুয়া, ৮ : ২৯ ১৪. উইল ডুরান্ট, দ্য স্টুরি অব সিভিলাইজেশন, ১৯৩৯ : ২/২২৬ ১৫. কারেন আর্মস্ট্রং : জেরুসালেম : ওয়ান সিটি থ্রি ফেইথ, ২. ইসরাইল, হাসান শরীফ অনূদিত, অন্যধারা, বাংলাবাজার ঢাকা. ১৬. কারেন আর্মস্ট্রং : জেরুজালেম : ওয়ান সিটি থ্রি ফেইথ, ২. ইসরাইল, হাসান শরীফ অনূদিত, অন্যধারা, বাংলাবাজার ঢাকা. ১৭. কারেন আর্মস্ট্রং : জেরুজালেম : ওয়ান সিটি থ্রি ফেইথ, ২. ইসরাইল, হাসান শরীফ অনূদিত, অন্যধারা, বাংলাবাজার ঢাকা।