ঢাকা ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

মাইকেল মধুসূদন পদক পেলেন ড. কুদরত-ই-হুদা

মাইকেল মধুসূদন পদক পেলেন ড. কুদরত-ই-হুদা

যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সাগরদাঁড়িতে অনুষ্ঠিত মধুমেলার ষষ্ঠ দিন গত সোমবার সন্ধ্যায় তাকে এ পদক তুলে দেয়া হয়। বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদান রাখায় গবেষণাধর্মী সাহিত্যকর্ম ক্যাটাগরিতে এবার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন পদক-২০২৩ পেলেন ড. কুদরত-ই-হুদা।

জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে খুলনার ভারপ্রাপ্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. শহিদুল ইসলাম সাগদাঁড়ির মধুমঞ্চে ড. কুদরত-ই-হুদার হাতে পদক তুলে দেন। উপস্থিত ছিলেন খুলনার বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, বাগেরহাটের সরকারি প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মামুন কাদের, যশোর সরকারি সিটি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ড. সবুজ শামীম আহসান, মধুসূদন একাডেমির পরিচালক কবি খন্দকার খসরু পারভেজ, মণিরামপুর সম্মিলনী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক সফিয়ার রহমান ও সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম। অতিথিরা ড. কুদরত-ই-হুদার হাতে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন পদক, সনদপত্র ও ১ লাখ টাকার চেক তুলে দেন।

ড. কুদরত-ই-হুদা সাহিত্য চর্চা করে গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে অবদান রাখার পাশাপাশি তার রচিত ‘জাতীয়তাবাদী চিন্তার বিকাশ বাংলাদেশের ষাটের দশকের কবিতা’ গ্রন্থের জন্য এ পদক পান। তিনি মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। কুদরত-ই-হুদা ১৯৭৮ সালের ২৫ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙা উপজেলার ব্যাংকের চর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা কবিরত্ম এম এ হক। মাতা মহুয়া হক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।মধুসূদন পদক পাওয়ার পর ড. কুদরত-ই-হুদা অনুভূতি প্রকাশ করেন।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত