কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে মেম্বর কাজল হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। এছাড়া লালমনিরহাটে শ্বশুর বাড়ির গাছে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে মেম্বর কাজল হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। গত বুধবার তার বাড়ির পাশে সর্দারপাড়া মোড়ে তাকে ধারালো হাসুয়া দিয়ে পিঠে ও ঘাড়ে কুপিয়ে জখম করে তারই প্রতিপক্ষ আব্দুল মাবুদে লোকজন। পরে তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গতকাল বৃহস্পতিবার সেখানে তার মৃত্যু হয়। নিহত কাজল হোসেন ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা এবং একই এলাকার মো. সুন্নতের ছেলে। এঘটনায় নিহত ইউপি মেম্বর কাজলের স্ত্রী রূপা খাতুন বাদী হয়ে ৫জনের নাম উল্লেখ করে দৌলতপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে হত্যার সঙ্গে জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
দৌলতপুর থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, কিছুদিন আগে কাজল মেম্বারের ভাতিজা ও ভাগিনা মাবুদের ছেলে ও ভাতিজাকে মারধর করে। বুধবার আবারো মাবুদের ছেলে ও ভাতিজাকে মারধর করে কাজল মেম্বারের ভাতিজারা। এই ব্যাপারটি মিমাংসা করার জন্য কাজল মেম্বার আসামিদের বাড়ির পাশে গেলে আব্দুল মাবুদ ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে উপর্যুপরি কোপ দেন।
লালমনিরহাট : হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের আদর্শপাড়া এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার শ্বশুর বাড়ির গাছে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় সাজু মিয়া নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সাজু ওই এলাকার রমজান আলীর জামাতা। সে রংপুর শহরের রোজা মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে। জানা গেছে, শ্বশুর বাড়ির লোকজন ঢাকায় থাকতেন।