আখের আবাদ কমেছে ৪২ শতাংশ

প্রকাশ : ২৮ মার্চ ২০২৩, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

  ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

মিলজোন ও ননমিলজোন এলাকায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ৭৮ হাজার হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছিল। ২০২১-২২ অর্থবছরে কমে ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে আবাদ কমেছে ৪২ শতাংশ। ২০০৪-০৫ অর্থবছর হতে আখ চাষ কমলেও বিগত অর্থবছরে আখের আবাদে সর্বোচ্চ ধ্বস নামে। এরই মধ্যে দেশে ছয়টি চিনিকল বন্ধ হয়েছে। পাশাপাশি বাজারে চিনির দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। বৈশ্বিক কারণে আখ চাষের উৎপাদন ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। ইরিগেশন (সেচ) ব্যয় বেড়েছে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ। শ্রমিকের মজুরি ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬০০ টাকা। উৎপাদন ব্যয় বাড়লেও কৃষকের আখের দাম বাড়ানো হয়নি। ঈশ্বরদী বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত ইক্ষুজাতের পোকামাকড় দমনে কলাকৌশল শীর্ষক কর্মশালায় প্রশ্নত্তোর পর্বে আখের আবাদ ব্যাপকহারে কমে যাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় তুলে ধরা হয়।

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে তৃতীয় কোয়ার্টারে অংশীজনের অংশগ্রহণে ইক্ষুজাতের প্রধান প্রধান ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে আধুনিক কলাকৌশল শীর্ষক এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবা ঈশ্বরদীর বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের অডিটোরিয়ামে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন বিএসআরআই এর মহাপরিচালক ড. ওমর আলী। সভাপতিত্ব করেন পরিচালক (টিওটি) ইসমৎ আরা।