উপজেলার ১ নং আমাদি ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত মহিলা মেম্বর দিলরুবা খাতুনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে হয়রানি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউপি সদস্য। কাটাখালী গ্রামের বিল্লাল হোসেন গাজীর স্ত্রী শিরিনা বেগম গত ৬ জুলাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন ২০২০ সালে আমার গর্ভকালীন ভাতার ১৩ হাজার ৬০০ টাকা ইউপি সদস্য ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা যোগসাজশ করে উত্তোলন করায় আমি টাকা পাচ্ছি না। ইউপি সদস্য দিলরুবা খাতুনের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, গর্ভকালীন ভাতার টাকা প্রতিটি উপকারভোগীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হয়। গত ৬ জুলাই সোনালী ব্যাংক, কয়রা শাখার অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্টে দেখা যায়, শিরিনা বেগম ১৪ হাজার ৪০০ টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করেছেন। এখানে টাকা ওঠানোর ব্যাপারে ইউপি সদস্যের করণীয় কিছু থাকে না।