ঢাকা ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

কয়রায় হোটেল রেস্তোরাঁয়

নোংরা পরিবেশে খাবার পরিবেশন

নোংরা পরিবেশে খাবার পরিবেশন

উপজেলা সদরসহ ৭টি ইউনিয়নের বেশিরভাগ খাবার হোটেল ও মিষ্টির দোকানগুলোয় নোংরা ও অপরিচ্ছন্নতা পরিবেশ বিরাজ করছে। নিম্নমানের মাছ, মাংস রান্না করে বেচাবিক্রি করায় প্রতারিত হচ্ছে ভোক্তাসাধারণ।

কয়রা সদরের হাইস্কুল মোড়, তিনরাস্তার মোড়, দেউলিয়া বাজার, বাসস্ট্যান্ড, কালনা, চাঁদালি, ঘুগরাকাটি বাজার, আমাদি বাজার, সুড়িখালি বাজার, ভান্ডারপোল, গিলাবাড়ি বাজার, উত্তর বেদকাশির কাছরিবাড়ি বাজার, জোড়শিং বাজার, ঘড়িলাল বাজারসহ অন্যত্র হোটেল, রেস্তোরাঁ ও মিষ্টির দোকানে নোংরা পরিবেশে নিম্নমানের খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে।

এ সকল হোটেলের ফ্রিজে রাখা পচা, বাসী মাছ-মাংস কম দামের পামওয়েল তেলে ভেঁজে টাটকা বলে প্রচার করে ক্রেতাদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন হোটেল, রেস্তোরাঁর মালিকরা।

কিছুদিন আগে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কয়রা সদরের আম্মাজান হোটেল ও রফিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে খাবারে মাছি থাকা ও অপরিচ্ছন্নতার অভিযোগে জরিমানা আদায় করেন। বিশেষ করে গ্রাম এলাকার খাবারের হোটেল, মিষ্টির দোকান, নিত্যপণ্যের মুদি দোকানের ফ্রিজে খাদ্য পণ্যের পাশাপাশি মাছ, মাংস রক্ষণ করতে দেখা যায়।

উপজেলা স্যানিট্যারি ইন্সপেক্টরের হোটেল, রেস্তোরাঁ ও খাবারের দোকান নিয়মিত পরিদর্শন করার কথা থাকলেও তাকে এলাকায় দেখা পাওয়া যায় না। এ ব্যাপারে স্যানিট্যারি ইন্সপেক্টর (ভারপ্রাপ্ত) মো. শফিকুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান বিভাগের দায়িত্ব আমার।

অতিরিক্ত হিসেবে স্যানিট্যারি কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছি। সময়ের অভাবে হোটেল, রেস্তোরাঁগুলো দেখভাল করতে পারছি না।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত