ঢাকা ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

নোটাবেকী বন অফিসের সহযোগিতায় মৎস্য আহরণ

নোটাবেকী বন অফিসের সহযোগিতায় মৎস্য আহরণ

সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের অভয়ারণ্যে চলছে অবাধে মাছ শিকার সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে নোটাবেকী, পুষ্পকাটি, হলদেবুনিয়া, আঙ্গরাকোনা, বালিঝাকী, পাকড়াতলীর চরসহ অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মৎস্য আহরণ অব্যাহত রয়েছে, সংশ্লিষ্ট এলাকার বনফাঁড়ির প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় মৎস্য আহরণ চলছে বলে অভিযোগ হয়েছে। বারবার আটক ও হচ্ছে আবারো চলতে দেখা যাচ্ছে। নোটাবেকী বনফাঁড়ির কর্মকর্তা সাহাদাৎ হোসেন তার নিজ এলাকা থেকে সাপ্তাহিক ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা নিয়ে মাছ ধরার সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে। গত ১২ অক্টোবর মুন্সীগঞ্জ টহল ফাঁড়িসংলগ্ন এলাকা থেকে কয়েকজন জেলেকে নোটাবেকীর নৌকায় তুলে মাছ ধরার জন্য নিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বনসংরক্ষক খবর পেয়ে কদমতলা বন অফিসের মাধ্যমে নৌকা তল্লাশি করে অবৈধভাবে নেওয়া জেলে পেয়ে নামীয়ে নেন। এছাড়া সম্প্রতি নোটাবেকী বন কর্মকর্তা সাহাদাৎ হোসেন নিজ এলাকা থেকে জেলে নিয়ে ৮০ হাজার টাকা নিয়ে চুক্তিতে মাছ ধরার অনুমতি দেন। টাকা পরিশোধের পর তাদের কাছে মাছের অংশ দাবি করে তারা মাছ না দেওয়ায় ওইসব জেলেদের আটক করে চালান দেন বলে আটক জেলেদের অভিযোগ। এর মধ্যে কয়েকজন জেলে পালিয়ে এসে ঘটনাটি বিভিন্ন মহলকে অবগতি করে। এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে নোটাবেকী কর্মকর্তা সাহাদাৎ হোসেনের নামে। নিষেধাজ্ঞা না মেনে অবাধে মাছ ধরার কারণে সুন্দরবন হচ্ছে মৎস্যশূন্য। এ ব্যাপারে নোটাবেকী বন কর্মকর্তা সাহাদাৎ হোসেনের সঙ্গে কথা বললে তিনি তা অস্বীকার করেন। এ ব্যাপারে কথা হয় সুন্দর বন সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক একেএম ইকবাল হোসেনে চৌধুরীর সঙ্গে তিনি বলেন, অভয়ারণ্যে মাছ ধরলে আমরা তাদের আটক করে আইনে সোপর্দ করছি।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত