ঢাকা ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

থানা নয়, যেন সবজি বাগান

থানা নয়, যেন সবজি বাগান

গাইবান্ধার পুলিশ লাইন্সসহ বিভিন্ন থানা ও ফাঁড়ি চত্বরের পতিত জায়গায়গুলো এখন ফসলের ভাণ্ডারে পরিণত হচ্ছে। এসব চত্বরে ঢুকলেই নজরকাড়ে লাল-সবুজের সমারোহ। এ অঞ্চলের জনসাধারণ থানায় সেবা নিতে এসে শাকসবজি চাষেও পুলিশের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় করছেন। এখানে বেগুন, মূলা শাক, লাল শাক, কলমিশাক, ফুলকপি, পেঁপে, পুঁইশাক, ঢ্যাঁড়স, সরিষাশাক, পালংশাক, টমেটো, হলুদ, আদাসহ নানা জাতের শাকসবজি হচ্ছে। সম্প্রতি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ, সাদুল্লাপুর, ফুলছড়িসহ আরো বিভিন্ন থানা ও ফাঁড়ি ক্যাম্পাসে দেখা গেছে- হরেকরকম ফসল উৎপাদনের দৃশ্য।

জানা যায়, গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনের উদ্যোগে জেলার থানা ও ফাঁড়ি চত্বরগুলোতে বিভিন্ন জাতের মৌসুমি শাকসবজি চাষাবাদ শুরু করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে নানা ফসল রোপণ-বপন ও উৎপাদনে ঝুঁকছে পুলিশ। আর পরিচর্যা করে চলেছেন নিজেরাই। এ থেকে পুষ্টি চাহিদা পূরণের চেষ্টা করছেন তারা। সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম আজমিরুজ্জামান বলেন, পুলিশ সুপার মহোদয়ের সার্বিক দিকনির্দেশনায় আমাদের থানা চত্বরে নানা ধরনের শাকসবজি উৎপাদন করছি। এতে করে সকল পুলিশ সদস্যদের চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, এ জেলার মাটি কৃষি ফসল উৎপাদনে অত্যন্ত উপযোগী। এখানে বাণিজ্যিকভাবে শাকসবজি আবাদ করাসহ পুষ্টি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে পারিবাবারিক পুষ্টি বাগান করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত