শ্যামনগর গোডাউন মোড় থেকে মঠবাড়ি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার রাস্তাটি কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। আড়াই কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। নির্মাণে বরাদ্দ পান বাঘের হাটের শোহেল নামের এক ঠিকাদার।
কাজের শুরুতে নিম্নমানের ইট, খোয়া, সিমেন্ট ও নোনা বালুর মিশ্রণে কাজ চলাকালীন দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশে অনিয়মের সংবাদ প্রকাশিত হয়। নির্মাণ কাজ তত্বাবধানের দায়িত্বে থাকে উপ সহকারী প্রকৌশলী কে, এম শহিদুল ইসলাম। যেনতেন কাজ করে বেশিরভাগ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। কাজটি সমাপ্ত হয় ২০ জুন ২০২২ সালে। সমাপ্তর ৩ মাস যেতে না যেতে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে শুরু হয় ভাঙন। বর্তমানে ২ বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে ইট খোয়া উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। অযোগ্য হয়েছে মানুষ ও যান চলাচলে। সোয়ালিয়ার ইউপি সদস্য মাসুদ বলেন, রাস্তার অনিয়ম দেখে আমি কাজ করতে বাধা দিলে আমাকে তিনি মামলা দিয়ে হয়রানি করার হুমকি দেন।