চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের ২০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গত রোববার রাত থেকে গতকাল সোমবার ভোর পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন মামলায় তাদেরকে আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে আলমডাঙ্গা থানায় আটজন, দর্শনা থানায় ছয়জন, দামুড়হুদা থানায় চারজন, জীবননগর ১, জন ও সদর থানায় একজন। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের নির্দেশে পুলিশের বেশ কয়টি দল জেলার পাঁচ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলার পাচ কমলাপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ আলী মণ্ডলের ছেলে খাদিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হালিম মণ্ডল, একই উপজেলার নওদা বন্ডবিল গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগ নেতা শরিফুল ইসলাম, একই গ্রামের মৃত জুল্লুর রহমানের ছেলে আব্দুল লতিফ, ভাদুয়া গ্রামের মৃত তাহের উদ্দিন এর ছেলে ইসহাক আলী, খাদিমপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে আব্বাস আলী, একই গ্রামের আসাদুল বিশ্বাসের ছেলে আনারুল ইসলাম, বেলগাছি গ্রামের মৃত জয়নাল মণ্ডলের ছেলে কামাল হোসেন, ওসমান পুর গ্রামের মৃত ফজলুর ছেলে আহসানুজ্জামান, জীবনের উপজেলার গঙ্গা দাসপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে সীমান্ত ইউনিয়ান যুবলীগ সভাপতি ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইসাবুল ইসলাম মিল্টন মোল্লা, দামুড়দা উপজেলার কার্পাস ডাঙ্গা গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে কার্পাস ডাঙ্গা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের, বলিয়ারপুর গ্রামের মনিরুদ্দিনের ছেলে জাহিদুল ইসলাম, বদনপুর গ্রামের কাসেম আলীর ছেলে রেজাউল মণ্ডল, দামুড়হুদা শহরের তৈয়ব আলীর ছেলে শরিফুল আলম, দর্শনা থানার হুলিয়া মারি গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের ছেলে সাজ্জাদুর রহমান ঝন্টু, জয়নগর গ্রামের আজের আলীর ছেলে একরামুল, পার কৃষ্ণপুর গ্রামের এসকত আলী ছেলে সোহাগ আলী, খেজুরতলা গ্রামের মৃত শওকত আলীর ছেলে আব্দুল মতিন, সরাবারিয়া গ্রামের রব জেল হোসেনের ছেলে রাশেদুল ইসলাম, মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে আনিসুর রহমান ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার যুগর হুদা গ্রামের বাবুকে আটক করে। চুয়াডাঙ্গার সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা জানান, আটকদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রয়েছে।
