মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে ও আশপাশ এলাকায় গড়ে উঠেছে ২৫ থেকে ৩০টি প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
একশ্রেণির অর্থ লোভী ডাক্তার ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে গড়ে তুলেছে বেসরকারি ক্লিনিক, ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজিক্যাল ল্যাবসহ একাধিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। আর এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক গড়ে ওঠেছে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালকে ঘিরেই। জেনারেল হাসপাতালের শয্যা সংকট ও চিকিৎসাসেবায় অব্যবস্থাপনার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিয়োজিত দালাল চক্র নানা প্ররোচনায় রোগী ও তাদের স্বজনদের নিয়ে যাচ্ছে বেসরকারি ক্লিনিকে ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে। এছাড়া হাসপাতাল ও চেম্বার থেকেও কমিশনের লোভে চিকিৎসকরাও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পাঠাচ্ছে বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজি ল্যাবগুলোতে। তাই রোগীরা বাধ্য হয়ে এসব প্রতিষ্ঠানে ছুটে যাচ্ছে। আর এ কাজে সহযোগিতায় রয়েছে নিয়োজিত দালাল চক্র। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মুন্সীগঞ্জ শহর ও আশপাশ এলাকায় গড়ে ওঠা ক্লিনিক ও ডায়াগনোস্টিক অ্যান্ড প্যাথলজিক্যাল সেন্টারগুলোতে চলছে চিকিৎসার নামে কমিশন বাণিজ্যের ব্যবসা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শহরের মানিকপুরস্থ মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের সংলগ্ন সড়ক, আশপাশ এলাকা এবং সুপার মার্কেট এলাকায় একাধিক ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড প্যাথলজিক্যাল সেন্টার গড়ে উঠেছে সরকারি হাসপাতালে আগত রোগীদের ঘিরে।