ঢাকা ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

চি ঠি প ত্র

ওষুধের মূল্য লেখার ক্ষেত্রে প্যাকেটের পাশাপাশি চাই পাতায়

ওষুধের মূল্য লেখার ক্ষেত্রে প্যাকেটের পাশাপাশি চাই পাতায়

মানব জীবন থেকে শুরু করে পৃথিবীর প্রতিটা প্রাণী সুস্থতা বজায় রাখার জন্য, আজ যেন নির্ভর হয়ে পড়েছে একটি শব্দের ওপরে। যার নাম ওষুধ। বিশ্বের প্রতিটি পরিবারের শরণাপন্ন হলে হয়তো খাবারের জোগান মিলবে না। কিন্তু দেখা যাবে একাধিক কোম্পানির বিভিন্ন রকমের একাধিক ওষুধের উপস্থিতি। সদ্য জন্ম নেওয়া শিশু থেকে শুরু করে ৭৩ বছরের বৃদ্ধের ও চাই গ্যাসট্যাব। গ্যাস্ট্রিক বর্তমানে নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। এ ওষুধগুলোর সন্ধান মেলে ফার্মেসিতে, অনেক সময় দেখা যায় হাতুড়ে ডাক্তার তার চেম্বারে রোগী দেখার পাশাপাশি ওষুধ বিক্রি করেন। বেশিরভাগ সময়ে আমরা প্যাকেটের পরিবর্তে ২ বা ১ পাতা ট্যাবলেট সংগ্রহ করি। যার ওপর মূল্য লেখা থাকে না। যার ফলে ভোক্তা বিভ্রান্তিতে পড়েন। অনেক সময় দেখা যায়, বিক্রেতা তার ইচ্ছে মতো দাম নির্ধারণ করে ক্রেতার কাছ থেকে বেশি অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন। ফার্মেসির মালিক নিজে কোনো ডাক্তারি পড়ালেখার সঙ্গে যুক্ত না হয়েই গ্রামের অশিক্ষিত, সহজ-সরল মানুষকে দিচ্ছেন ডাক্তারি সেবা। নিজেই প্রেসক্রিপশন লিখে দিচ্ছেন ওষুধ। এটা বেশি লক্ষণীয় গ্রাম অঞ্চলে, যা কখনোই কারো কাম্য নয়। তাই দেশের জনগণের মঙ্গলের জন্য চাই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।

ইমন হাওলাদার

শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত