ঢাকা ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

ক্রীড়া সাংবাদিকতার ঐতিহাসিক গুরুত্ব

প্রদীপ বড়ুয়া জয়
ক্রীড়া সাংবাদিকতার ঐতিহাসিক গুরুত্ব

যাদের বদৌলতে ক্রীড়াক্ষেত্র আজ বিশ্ববাসীর কাছে এতটাই জনপ্রিয়তা পেয়েছে, গতকাল ছিলো তাদেরই দিন। ওয়ার্ল্ড স্পোর্টস জার্নালিস্ট ডে। ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ১৮২০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ক্রীড়া সাংবাদিকতা যথেষ্ট গুরুত্ব পেয়েছিল। তৎকালীন সময়ে ক্রীড়া ম্যাগাজিনগুলো প্রাথমিকভাবে ঘোড়দৌড় এবং বক্সিংয়ের সংবাদ কভার করত কিন্তু এর পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী অনেক খেলাধূলাও ম্যাগাজিনগুলোতে স্থান পায়। জনপ্রিয়তার জন্য ধীরে ধীরে খবর প্রকাশের সংখ্যার পাশাপাশি রিপোর্টাসদের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। এরই ফলশ্রুতিতে প্রায় একশ’ বছর আগে ১৯২৪ সালের ২ জুলাই ফ্রান্সের প্যারিসে আত্মপ্রকাশ ঘটে ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (এআইপিএস) বা আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থার।

আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থার প্রতিষ্ঠা দিবসকে মাথায় রেখেই মূলত ১৯৯৪ সাল থেকে ২ জুলাই তারিখটিকে বিশ্বব্যাপী ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৯৫ সাল থেকে এআইপিএস’র বিশ্ব জুড়ে ‘অ্যাফিলিয়েটেড’ সংস্থাগুলো দেশে বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস পালন করছে। এই দিনটিকে স্মরণে রেখেই সারা বিশ্বে প্রতি বছর ২ জুলাই ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবস পালন হয়। বাংলাদেশে এআইপিএসের স্বীকৃত সংস্থা হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি। বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক সংস্থাগুলোও গত ১৯৯৫ সাল থেকে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে প্রতিবছরই দিবসটি উদযাপন করেছে। এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশসহ প্রায় ১৬৭টি দেশ এই ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থার স্বীকৃতি পেয়েছে।

১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমানে বাংলাদেশ) ক্রীড়াঙ্গনের ক্ষেত্র অনেকটা সীমিত থাকায় ক্রীড়া সাংবাদিকতার পরিধিও সীমিত ছিল। তবে বিচ্ছিন্ন ও বিক্ষিপ্ত কিছু সাফল্যে এ অঞ্চলের মানুষ ক্রীড়াঙ্গন নিয়ে আলাদা করে ভাবার উপলক্ষ্য পেয়ে যায়। এরমধ্যে রয়েছে ১৯৫৮ সালে ব্রজেন দাসের ইংলিশ চ্যানেল জয়, নুরুন্নবী চৌধুরীর পাকিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক হওয়া, ১৯৫৯ সালে আগা খান গোল্ডকাপে ঢাকা মোহামেডানের শিরোপা জয় ইত্যাদি। ফলে তখনকার প্রকাশিত বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিকের পাতায় কিছুটা হলেও খেলার খবর প্রকাশ পেত। খেলাধুলার সংবাদের জন্য আলাদা কোনো ডেস্ক কিংবা রিপোর্টার ছিল না। অন্য খবরের পাশাপাশি আগ্রহীদের দিয়েই এ সংক্রান্ত খবর সংগ্রহ ও প্রকাশের ব্যবস্থা হতো। ১৯৭২ সালে জন্ম নেয় বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি।

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হবার পর ক্রীড়াঙ্গনের প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। স্বাভাবিকভাবেই ক্রীড়া সাংবাদিকতা ও লেখনির গুরুত্ব অনুভূত হয়। সবকিছুই শূন্য থেকে শুরু করা নতুন দৃষ্টিভঙ্গী এবং স্বপ্ন নিয়ে। ১৯৭২ সালের ৪ আগস্ট জাতীয় প্রেসক্লাবের দোতালায় তদানীন্তন ‘মর্নিং নিউজের ক্রীড়া সাংবাদিক মি. ডেভিটসনের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তান ক্রীড়ালেখক সমিতিকে বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি নামে নতুন করে তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়ে কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠিত হয়।

সভাপতি করা হয় আবদুল হামিদকে, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান। সেই পূর্ব পাকিস্তান ক্রীড়া লেখক সমিতি কর্তৃক শুরু করা বছরের সেরা খেলোয়াড় পুরস্কৃত করার রেওয়াজ অনুযায়ী বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি ১৯৭৩ সালের সেরা খেলোয়াড়দের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রথম আয়োজন করে ১৯৭৪ সালে। ঢাকা স্টেডিয়ামে তিনতলায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা ও ক্রীড়ামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী। ক্রীড়াঙ্গনে সবচে মর্যাদাপূর্ণ এবং বিতর্কের উর্ধ্বে এই পুরস্কার এখনো নিয়মিতভাবে দেয়া হচ্ছে বিভিন্ন খেলার ‘ডিসিপ্লিনে’। প্রসঙ্গত, জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার শুরুর আগে থেকেই ক্রীড়ালেখক সমিতির পুরস্কারের শুরু এবং সে হিসাবে এটা বাংলাদেশের প্রথম ক্রীড়ার জাতীয় পুরষ্কার। এছাড়াও ১৯৭৩ সালের ২৬শে জুলাই তারিখে, বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছিল। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডের মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ২-২ গোলে ড্র হয়েছিল। তখন থেকেই আমাদের ক্রীড়া সাংবাদিকরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যাওয়া শুরু করেছিল বলে জানা যায়।

এছাড়াও বিভিন্ন পত্রপত্রিকার তথ্যসূত্রে জানা যায়, ১৯৯২ সালে ক্রীড়া লেখক সমিতির সে সময়ের যুগ্ম সম্পাদক কাজী আলম বাবুর প্রচেষ্টায় সমিতি এশিয়ান স্পোর্টস প্রেস ইউনিয়ন (আসপু বর্তমানে এআইপিএস এশিয়া) এর সদস্য পদ লাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় পরের বছর তুরস্কের ইস্তাম্বুলে এঅইপিএসের ৫৬তম কংগ্রেসে অংশ নিয়ে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হোসেন খান দুলাল সমিতির কার্যক্রম বিস্তৃত করেন বিশ্বদরবারে; সমিতি পায় বহু কাঙ্ক্ষিত এআইপিএস এর সদস্যপদ। ২০১২ সালে সমিতি তার প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছর) উৎসব করেছে বর্ণাঢ্য আয়োজনে। সমিতির মাধ্যমে বাংলাদেশের ক্রীড়া সাংবাদিকরাও প্রবেশ করছে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে। এআইপিএস এর কর্মসূচির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ১৯৯৫ সাল থেকেই সমিতি প্রতিবছর নানা আয়োজনের মাধ্যমে পালন করে বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস। প্রতি বছরই সম্মাননা জানানো হয় দেশের বরেণ্য ক্রীড়া সাংবাদিক ও লেখকদের। এর ফলে অনেকটা আড়ালে চলে যাওয়া অগ্রজদের আজকের প্রজন্মের সঙ্গে পরিচয়ের সুযোগ ঘটে।

১৯৯২ সালের ২৪ মে নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি সিউলে অনুষ্ঠিত আসপুর কংগ্রেসে (এশিয়ান স্পোটর্স প্রেস ইউনিয়ন) সদস্যপদ লাভ করে। এশিয়ান স্পোর্টস প্রেস ইউনিয়নের সদস্য পদ লাভ করে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ক্রীড়া লেখক সমিতি একধাপ এগিয়ে যাবার পর লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় এআইপিএসের সদস্য পদ লাভ। ৭ই মে, ১৯৯৩ পূরণ হয় সেই প্রত্যাশা। বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি এএসইপিএসের সদস্য পদ লাভ করে। আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য হওয়ার কারণে দক্ষিণ এশীয় স্পোর্টস প্রেস কমিশন গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হয় বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতিকে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের দরজা খোলার পর সমিতির সদস্যরা বিশ্বমঞ্চেও নিজেদের জায়গা করে নিতে থাকেন। রকিবুল হাসান ১৯৯৪ সালে আসপুতে নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০২ সালে ইকরাম উজ্জামানও নির্বাচিত হন সদস্য। এরপর ২০০৬ সালে নির্বাচনে তিনি সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হন চার বছরের জন্য।

ক্রীড়া সাংবাদিক এবং লেখকরা হলেন ক্রীড়াঙ্গনের চোখ, মানুষের শব্দ এবং কণ্ঠস্বর। খেলাধুলা এখন তো আলাদা একটা জগৎ। আর এই বর্ণময় জগতের গুরুত্ব এবং প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। ক্রীড়া সাংবাদিকতা আর ক্রীড়াঙ্গন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। অতীত থেকে এই পর্যন্ত এই উভয়ের মধ্যে একটি বাদ দিয়ে অন্যটি ভাবা যায় না। সংবাদ মাধ্যম ও ক্রীড়াঙ্গন উভয়ই অন্যান্য পরিমণ্ডলের ন্যায় ক্রমেই বিকশিত হচ্ছে। সারা বিশ্বের অগণিত মানুষের মনে আনন্দের যোগান দেয় খেলাধুলা। নিজেদের কর্মস্পৃহা, কঠোর পরিশ্রম, একাগ্রতা ও ডেডিকেশন দিয়ে খেলাধুলায় নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। আধুনিক বিশ্বে ক্রীড়া সাংবাদিকতা এখন নতুন মাত্রা পেয়েছে। ফলে যতই দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে ক্রীড়া সাংবাদিকতার গুরুত্ব, পাশাপাশি বাড়ছে এ পেশার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সামাজিক ও বৈষয়িক মর্যাদা।

তবে নব্বইয়ের দশকে পাশাপাশি মিডিয়া এবং খেলাধুলা দুইয়ের বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছিল। ফুটবলের পাশাপাশি কাবাডি, নৌকা বাইচসহ বিভিন্ন খেলাধূলাও পত্রপত্রিকায় স্থান পায়। আবাহনী আবাহনী মোহামেডান, কেউ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান। এই গানটি তৎকালীন সময়ে শুনেনি এমন লোক কমই আছে। স্বভাবগতভাবেই বাঙালি আমোদণ্ডপ্রমোদ প্রিয় জাতি। বাঙালিরা সময় পেলে নিজেরাই খেলাধূলায় ব্যস্ত থাকতে পছন্দ করতো আর এখনও সেই স্বভাবই রয়েছে। দারুণ পৃষ্ঠপোষকতায় ক্রমান্বয়ে ক্রিকেট খেলার দারুণ জনপ্রিয়তা পায় বাংলাদেশে। এখন দেশের বেশিরভাগ দৈনিক পত্রিকায় খেলাধুলার সংবাদের জন্য পূর্ণপৃষ্ঠা বরাদ্ধ থাকে। কোথাও কোথাও একাধিক পৃষ্ঠা বরাদ্দ থাকে। টিভি চ্যানেলগুলোর কল্যাণে ক্রীড়া সাংবাদিকতা পেয়েছে নতুন মাত্রা। চাহিদানুযায়ী বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতিও দৃষ্টি দেয় দেশের বাইরে। আর বর্তমানে দেশের লাখো লাখো মানুষের চোখ থাকে টিভির পর্দায় খেলাধূলার দিকে। গ্রামেগঞ্জে হাটে বাজারে পথে ঘাটে স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ অফিস পাড়ায় শুধু খেলাধূলার আলোচনা ও মন্তব্য করতে শুনাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। আর এসব খেলাধূলাকে অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তার পাওয়ার জন্য যারা সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে তারা হলো ক্রীড়া সাংবাদিকরা।

এটা অনস্বীকার্য যে আধুনিক বিশ্বে ক্রীড়া সাংবাদিকতা এখন নতুন মাত্রা পেয়েছে। এক সময় ক্রীড়াঙ্গনের ক্ষেত্র অনেকটা সীমিত থাকায় ক্রীড়া সাংবাদিকতার পরিধিও সীমিত ছিল। এ রাজ্যেও পত্রিকা প্রকাশিত হবার সময় থেকে বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিকের পাতায় কিছুটা হলেও খেলার খবর প্রকাশ পেত। খেলাধুলার সংবাদের জন্য আলাদা কোনো ডেস্ক কিংবা রিপোর্টার ছিল না। তবে খবরের পাশাপাশি আগ্রহীদের দিয়েই এ সংক্রান্ত খবর সংগ্রহ প্রকাশের ব্যবস্থা হতো। কিন্তু এটা ঠিক যে ১৯৮৮ সাল থেকে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় খেলার খবরকে আলাদা একটা গুরুত্ব দেওয়া শুরু হয়েছে। সংবাদপত্রের পাতায় ক্রীড়া সাংবাদিকতাকে এক অন্য মাত্রা বয়ে এনেছে। বর্তমানে প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক এবং ওয়েব মিডিয়ায় ক্রীড়া সাংবাদিকতাকে যথেষ্ট সমীহ করা হচ্ছে। এমন কি খেলার খবরে পুরো পাতাজুড়ে খেলার খবরে প্রভাতী ও সান্ধ্য পত্রিকাগুলো এখন অনেকটাই সমৃদ্ধ।

গ্রামবাংলার আনাচে-কানাচের ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য বিশ্বের সব স্পোর্টস নিউজ পৌঁছে দেয়ার জন্য যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে এবং যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সেই নিউজ হয়ে ওঠে শ্রুতি মধুর ও প্রাণবন্ত তাদের জন্য এই দিনে ভালোবাসার ডালা অর্পণ করলে, তাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু পাবে পাশাপাশি তাদের কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব হবে বৈকি! আজ ক্রীড়াপ্রেমীদের ভালোবাসায় বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি সূত্রে বাংলাদেশের ক্রীড়া সাংবাদিকরা এখন দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিচরণ করছেন বাইরেও পাশাপাশি নেতৃত্ব দিচ্ছেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। আর সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে তাদের অগ্রগতি যে হয়েছে তার প্রমাণ তো এখনকার পত্রিকার পাতা এবং টিভির খেলার খবর। অভিজ্ঞ ক্রীড়া সাংবাদিকদের পথ ধরে এসে তরুণ প্রজন্মের শিক্ষিত ও যোগ্য উদ্যমীরাই নতুন মাত্রা যোগ করছে প্রতিনিয়ত। ক্রীড়া সাংবাদিকতার মাধ্যমে বাংলাদেশের সাংবাদিকরা দেশের সব ঐতিহ্যবাহী খেলাকে নিয়ে যাবেন আরো অনন্য উঁচুতে আজকের বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবসে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক: সাংবাদিক, এশিয়ান টিভি। Email: [email protected]

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত