ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী ঐতিহাসিক আগরতলা প্রেসক্লাবে ৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ত্রিপুরা-বাংলাদেশ নাট্যব্যক্তিত্ব সম্মাননা ও নাট্যবিষয়ক আলোচনা। অনুষ্ঠানে ২৩ জন ভারতীয় শিল্পী কলাকুশলীসহ ২৭ জনকে বিভিন্ন শ্রেণিতে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন, আগরতলার প্রথম সচিব মো. আল আমিন, ত্রিপুরার সংবাদ ব্যক্তিত্ব ও সংস্কৃতিজন শ্রী শাণিত দেবরায়, বাংলাদেশের বিশিষ্ট অভিনেতা, নাট্যকার ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. হেদায়েত উল্লাহ তুর্কী, ত্রিপুরার লেখক, গ্রন্থকার ও নাট্যব্যক্তিত্ব ড. আশিষ কুমার বৈদ্য।
নাট্যবিষয়ক আলোচনা শেষে নাট্য ব্যক্তিত্ব ও পরিচালক হিসেবে শ্রী ননী দেব, শ্রী সঞ্জয় কর, শ্রী পার্থ মজুমদার, শ্রী পার্থ প্রতিম আচার্য কে, বিশিষ্ট মঞ্চ অভিনেতা/অভিনেত্রী হিসেবে শ্রী আশীষ মোদক, শ্রীমতী রঞ্জিতা দে, শ্রীমতী গোপা সেন গুপ্ত, শ্রীমতী সুপ্রীতি ঘোষ, শ্রী পিনাকপানি দেব, শ্রী চিন্ময় রুদ্র পাল, শ্রীমতী সুমিতা ভৌমিক কে, জনপ্রিয় অভিনেতা/অভিনেত্রী হিসেবে শ্রীমতী মধুমিতা তালুকদার, শ্রী বিশ্বজিৎ রায় কে, বিশিষ্ট শ্রুতি নাট্য ব্যক্তিত্ব হিসেবে শ্রী কংকর নারায়ণ দও, শ্রীমতী সবানী দাস দত্ত, শ্রী সুমন ভট্টাচার্য, শ্রী সসীম ভট্টাচার্য, শ্রীমতী সুমিতা ধর কে, আলোক প্রক্ষেপণ শিল্পী হিসেবে শ্রী প্রদীপ দাস, শ্রীমতী সীমা দাস কে, আবহসংগীত শিল্পী হিসেবে শ্রী সৌমেন্দ্র নন্দী কে, রুপ সজ্জা শিল্পী হিসেবে শ্রী মুকুল রায়, শ্রীমতী রুপা নন্দী এবং বিশেষ সম্মাননা স্মারক হিসেবে বাংলাদেশ থেকে আগত বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী মহুয়া লিপি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার ইমেল হক মোল্লা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. মনছুর আহমেদ কে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। রাজ্যের সর্বস্তরের জনসাধারণ এবং বিভিন্ন টেলিভিশন এবং পত্রিকার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। আগামীতে দুই দেশ যৌথভাবে দুই দেশে নাট্য উৎসবের আশা ব্যক্ত করে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়। অনুষ্ঠানটির যৌথ আয়োজক হিসেবে ছিলো ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম আরশি কথা এবং বাংলাদেশের মিডিয়া হাউজ লাবন্য। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আরশি কথা এর প্রধান সম্পাদক শান্তনু শর্মা। অনুষ্ঠানটিতে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন বাংলাদেশ এবং ভারতীয় হাইকমিশন।