বঙ্গভবনে আজ বিশেষ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গাইবেন তারা
প্রকাশ : ২৬ মার্চ ২০২৪, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
অভি মঈনুদ্দীন
আজ ২৬ মার্চ। মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস। এ উপলক্ষ্যে আজ বঙ্গভবনে বিশেষ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করবেন বাংলাদেশের কিংবদন্তী কয়েকজন সঙ্গীতশিল্পী ও এই প্রজন্মের কয়েকজন সঙ্গীতশিল্পী। তারা হলেন ফাতেমা তুজ জোহরা, ফাহমিদা নবী, আবু বকর সিদ্দিক, সাব্বির জামান, লুইপা ও প্রতীক হাসান। আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘আমার পরম সৌভাগ্য হয়েছিল এর আগেও বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে মহামান্য’দের সামনে সঙ্গীত পরিবেশন করার। এর আগে আমি মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান স্যার, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী স্যার, অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ স্যারের সামনে সঙ্গীত পরিবেশন করার সুযোগ পেয়েছি। তবে বর্তমান রাষ্ট্রপতি মহামান্য মো. সাহাবুদ্দিন স্যারের সামনে এবারই প্রথম সঙ্গীত পরিবেশন করতে যাচ্ছি। এটাও আমার জন্য সত্যিই পরম সৌভাগ্যের বিষয়। তাই ২০২৪-এর মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস তাই আমার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আশা করছি আজকের শ্রোতা দর্শককে মুগ্ধ করতে পারব।’ এই প্রজন্মের নন্দিত সঙ্গীত শিল্পী সাব্বির জামান বলেন, ‘এর আগেও আমার সৌভাগ্য হয়েছিল বঙ্গভবনে (সাবেক রাষ্ট্রপতি) মহামান্য রাষ্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ স্যারের সামনে দুবার সঙ্গীত পরিবেশন করার। তবে এবারই প্রথম সুযোগ হচ্ছে বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন স্যারের সামনে সঙ্গীত পরিবেশন করার। মহান আল্লাহর কাছে অসীম কৃতজ্ঞতা।’ জিনিয়া জাফরিন লুইপা বলেন, ‘রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ জায়গায় গান গাইবার সুযোগ পাওয়া অনেক বড় সৌভাগ্যের বিষয়। এক জীবনে এমন সুযোগ সবসময়ই সবার ক্ষেত্রে আসে না। গানের ভুবনে আমি অতি সাধারণ একজন শিল্পী, বলা যায় এখনো গান শিখছি প্রতিনিয়ত। সেই গানে শিক্ষার্থী আমার সৌভাগ্য হচ্ছে বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন স্যার ও আমাদের ফার্স্ট লেডি ড. রেকেকা সুলতানা ম্যাডামের সামনে সঙ্গীত পরিবেশন করার। ভীষণ আনন্দ হচ্ছে, এই আনন্দ আসলে ভাষায় প্রকাশের নয়। জানিনা কেমন গাইব, তবে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা তো থাকবেই।’ দেশের বরেণ্য প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী খালিদ হাসান মিলুর যোগ্য উত্তরসূরী প্রতীক হাসান বলেন, ‘আমার সঙ্গীত জীবনে এবারই প্রথম আমি কোনো মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামনে সঙ্গীত পরিবেশন করতে যাচ্ছি। এটা সত্যিই আমার জন্য অনেক বড় এক প্রাপ্তি। বলা যেতে পারে পদক’প্রাপ্তির চেয়েও বড় কিছু। আমার এই আনন্দ এই ভালোলাগা আসলেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। দোয়া চাই যেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন স্যারের সামনে ঠিকঠাক মতো সঙ্গীত পরিবেশন করতে পারি।’