ঢাকা ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

পিটার হাসের সঙ্গে ভিন্নমত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের

পিটার হাসের সঙ্গে ভিন্নমত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতিতে বাংলাদেশি গণমাধ্যমকর্মীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। তবে তার এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বা ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট। গত সোমবার পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসানীতি কার্যকর হয়েছে।

এদিন সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি উত্থাপন করেন বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি। এ সময় পিটার হাস যা বলেছেন, তার সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

বলেন, যারা ভিসানীতির আওতায় পড়েছেন, তাদের নাম নির্দিষ্ট করে প্রকাশ করা হয়নি। তবে এ তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা রয়েছেন।

বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই এ ভিসানীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলেও জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসানীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এমন পদক্ষেপ।

বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে নজরদারির কথা বলে গত মে মাসে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। গত শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এই ভিসানীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে। তবে এ নীতির আওতায় পড়া ব্যক্তিদের নামের তালিকা এখনো প্রকাশ করেনি হোয়াইট হাউজ।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত