প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আজকের উন্নয়ন কার্যক্রম

গণপূর্তের ৯ প্রকল্প

প্রকাশ : ১৪ নভেম্বর ২০২৩, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

  নিজস্ব প্রতিবেদক

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন গণপূর্ত অধিদপ্তরের বাস্তবায়িত ৯টি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ প্রধান অতিথি হিসেবে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এসব প্রকল্প উদ্বোধন করবেন তিনি। গণপূর্ত অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

গণপূর্তের বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে- ঢাকাস্থ জিগাতলায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের (গণপূর্ত ও স্থাপত্য অধিদপ্তর) জন্য ২৮৮টি আবাসিক ফ্ল্যাট, সেগুনবাগিচায় অবস্থিত স্থাপত্য ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ (বিদ্যমান ৭ তলা ভবনকে ১০ তলায় উন্নীতকরণ) এবং বিদ্যমান ভবনের আধুনিকায়ন, আজিমপুর সরকারি কলোনির অভ্যন্তরে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ, মিরপুর পাইকপাড়ায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট, ঢাকার গুলশান, ধানমন্ডি ও মোহাম্মদপুরে ২০টি পরিত্যক্ত বাড়িতে ৩৯৮টি আবাসিক ফ্ল্যাট (সংশোধিত ৩১১টি), ঢাকাস্থ সোবহানবাগ মসজিদের আধুনিকায়ন এবং ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, মানিকগঞ্জে বহুতলবিশিষ্ট সমন্বিত সরকারি অফিস ভবন, চট্টগ্রাম আগ্রাবাদের সিজিএস কলোনিতে জরাজীর্ণ ১১টি ভবনের স্থলে ৯টি বহুতল আবাসিক ভবনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ৬৮৪টি ফ্ল্যাট, চট্টগ্রাম শহরে পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি আবাসিক ফ্ল্যাট ও ডরমিটরি ভবন, গণপূর্ত অধিদপ্তরের ৯টি প্রকল্পসহ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বাস্তবায়িত আরো ছয়টি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।

সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা গণপূর্ত অধিদপ্তর। সরকারি আবাসন, অফিস-আদালত এবং বহুতল হাসপাতাল ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংস্থাটি। উন্নয়নমূলক কাজের পরিকল্পনা এবং সুবিধাবঞ্চিতদের সমস্যা নিরসনে আবাসনের ব্যবস্থা করেছে গণপূর্ত। এখানে মানসম্মত নগর অবকাঠামোসহ চাহিদা অনুযায়ী উন্নতমানের নাগরিকসেবা প্রদান করছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী গণপূর্তে নির্মিত বহুতল ভবনের সামনে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা রাখা হয়েছে এবং হচ্ছে। এখানে বহুতল ভবন নির্মাণের বিষয়টি উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকলেও সবুজ উদ্যান উন্নয়নও করছে, যা মানুষের আবাসন সংকট নিরসন ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা পরস্পর অবিচ্ছেদ্য।