ঢাকা ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন

সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশায় ইসি

সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশায় ইসি

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশীদারিত্বমূলক ও দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্য করতে সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচনি ট্রেন এখন ৭ জানুয়ারি ভোটগ্রহণের স্টেশনের দিকে এগিয়ে চলছে। নির্বাচনি ট্রেনযাত্রাকে সফল করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিনই বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। তারা নির্বাচনকেন্দ্রিক নানা পরামর্শ ও নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভোটগ্রহণের আগের দিনগুলো সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। তপশিল ঘোষণা থেকে শুরু করে প্রার্থী চূড়ান্ত করা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তাতে কমিশনের মধ্যে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ব্যাপারে তাদের সক্ষমতা নিয়ে একটা আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। একটা সুষ্ঠু ভোটের স্বপ্ন দেখছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পুরো কমিশন সারা দেশে ভোটের আগে চষে বেড়াচ্ছেন। যে কোনো মূল্য ভোট সুষ্ঠু করতে চায় ইসি।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, ভোটের মাঠের পরিবেশ ভালো এবং দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনায় ভোটারদের মাঝে নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রভাব পড়বে না। কোনো দল ভোটে না এসে কেন্দ্রে যেতে ভোটারদের নিষেধ করলে কিংবা কোনো ধরনের নাশকতা ও উসকানি দিলে কঠোর ব্যবস্থা নেবে আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী। তিনি বলেন, প্রতিটি জায়গায় নির্বাচনের পরিবেশ ভালো। কোথাও কোনো রকম সমস্যা নেই। স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনী, প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সব জায়গায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রয়েছে। সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশে যাতে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব হয় সে বিষয়টি মাঠ পর্যায় থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে। তাদের পদক্ষেপের পাশাপাশি ইসির পক্ষ থেকে যেসব পরামর্শ দেওয়া দরকার, তা দেয়া হয়েছে। প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পর উৎসবের আমেজে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে।

নির্বাচনি এলাকার পরিস্থিতি তুলে ধরে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ভোটারদের মধ্যে বেশ উৎসাহ উদ্দীপনায়ই দেখেছি। প্রার্থীরা প্রতীক পেয়ে উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে মিছিল মিটিং ও মত বিনিময় করছেন। পুলিশ প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য মতে কোথাও কোনো এমন থ্রেট নেই। ভোটের আগ ও পরে কোনো প্রকার নাশকতা করা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে ইসি আলমগীর বলেন, একটা জিনিস বুঝতে হবে- এটা গণতান্ত্রিক দেশ। স্বাধীনভাবে ভোটে অংশ নেওয়ার যেমন অধিকার রয়েছে, অংশ না নেওয়ারও অধিকার রয়েছে। কোনো দল যদি অংশ না নেয় সেটা তাদের রাজনৈতিক ইচ্ছার প্রতিফলন। এতে কোনো সমস্যা নেই। একই সাথে তারা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধও করতে পারে, তাতেও সমস্যা নেই’ কিন্তু সেটা শান্তিপূর্ণভাবে বলতে হবে। কোনো নাশকতা, উসকানি, বিশৃঙ্খলা করা যাবে না- এটা নির্বাচনি আইন বিধি অনুযায়ী অপরাধ। এ ধরনের অপরাধমুলক কাজ যাতে না করতে পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে। আমরা কঠোরভাবে তা পর্যবেক্ষণ করব।

এদিকে ভোটের দিন সকালে ভোটকেন্দ্রে ব্যালট পেপার পৌঁছাবে ইসি। তবে পার্বত্য, হাওর, বাওর, চর বা দ্বীপাঞ্চল বা দুর্গম অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের প্রস্তাব অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার পুলিশের সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যালট পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবেন।

ইসি র্কমকর্তরা জানান, ভোটগ্রহণের দিন সকালে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পৌঁছানোর জন্য রিটার্নিং অফিসারকে পরিকল্পনা গ্রহণ করে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের অনুমোদন নিতে হবে। সাধারণত, সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটের আগের দিন বিকালে বা সন্ধ্যায় ভোট কেন্দ্রে ব্যালট বাক্স পাঠানো হয়। তবে এবার নির্বাচনের দিন সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর কারণ জানায়নি কমিশন। ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, রাতের ভোটের ‘অভিযোগ বা বিতর্ক’ এড়াতে ভোটের দিন সকালে ব্যালট পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এদিকে সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। সারা দেশে ৯ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে সংস্থাটি। নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ সংক্রান্ত চিঠি তিনি এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলমমের কাছে পাঠিয়েছেন।

চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সব ধরনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন মাঠ পর্যায়ে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের (প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার) প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে। এতে ভোটগ্রহণকারী (প্রিজাইডিং অফিসার ৪ লাখ ৬ হাজার ৩৬৪ জন, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার দুই লাখ ৮৭ হাজার ৭২২ জন এবং পোলিং অফিসার ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৩ জন) মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ৫২৯ কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। ৪২ হাজার ১৪৯টি ভোটকেন্দ্র ধরে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, এতে ভোটকক্ষ ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৫ জন। অঞ্চলভেদে একেক দিন একেক এলাকায় প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে, যা চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

ইসি কর্মকর্তারা জানান, সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মাঠে থাকবেন বিভিন্ন বাহিনীর প্রায় সাড়ে ৭ লাখ সদস্য। এর মধ্যে থাকবেন পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ড ও আনসার সদস্যরা। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। তারা আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবে। গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৬ লাখ ৮ হাজার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল।

গত সোমবার নির্বাচনি দায়িত্ব পালনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সম্ভাব্য ব্যয় নিয়ে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়। সেখানে কোন বাহিনীর কতজন সদস্য নির্বাচনি দায়িত্বে থাকবেন, তা জানানো হয়। ভোটের মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর মোট ৭ লাখ ৪৭ হাজার ৩২২ জন সদস্য।

বৈঠক শেষে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের জানান, ভোটের মাঠে আনসার ৫ লাখ ১৬ হাজার, পুলিশ (র‌্যাবসহ) ১ লাখ ৮২ হাজার ৯১ জন, কোস্টগার্ড ২ হাজার ৩৫৫ জন, বিজিবির সদস্য থাকবেন ৪৬ হাজার ৮৭৬ জন।

অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে নিয়মিত বৈঠকের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাঁরা দায়িত্ব পালন করবেন, তাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। সেখানে সম্ভাব্য বাজেট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাহিনীগুলো জনবলের ভিত্তিতে একটি চাহিদা দিয়েছে। তবে এটি চূড়ান্ত নয়।

ইসি সূত্র জানায়, এর আগে পুলিশ, বিজিবি, কোস্টগার্ড ও আনসারের পক্ষ থেকে মোট ১ হাজার ৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল। তবে সেটা কমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর পেছনে মোট ব্যয় ৬০০ থেকে ৭০০ কোটি টাকা হতে পারে। সব মিলিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যয় দাঁড়াবে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার মতো। তবে সশস্ত্র বাহিনীর ব্যয় এখনো নির্ধারিত হয়নি।

জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ট্রেনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে গত ২৫ নভেম্বর তপশিল ঘোষণার মাধ্যমে। তারপর মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই এবং আপিল নিয়ে নানা নাটকীয়তা চলেছে এতদিন।

গত রোববার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের মধ্যদিয়ে শেষ হয়েছে সব নাটকীয়তা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। নিবন্ধিত ৪৪টি দলের মধ্যে ২৯টি এবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। পরিসংখ্যানের হিসেবে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলকই হচ্ছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সর্বশেষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নির্বাচনি সফর শুরু করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

অঞ্চলভিত্তিক এই সফরের প্রথম দিন মঙ্গলবার সকালে রংপুর সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে জেলার সকল সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন তিনি। এরপর দুপুরে অংশ নেন রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আরো একটি মতবিনিময় সভায়।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, মাঠ প্রশাসনের সর্বস্তরে দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের পক্ষপাতহীন ভূমিকা নিশ্চিত করাই সিইসির এই সফরের মূল লক্ষ্য। সফরে এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ পাচ্ছে কি না, প্রার্থীরা আচরণবিধি মানছেন কি না, বিধিভঙ্গ করলে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন- সবকিছুই পর্যবেক্ষণ করবেন। নির্বাচনকে শতভাগ প্রভাবমুক্ত ও স্বচ্ছ করতে মাঠের পরিস্থিতি অনুযায়ী আইনি কঠোর ব্যবস্থা নিতে কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা দেন তিনি।

নির্বাচন কমিশন সূত্র মতে, রংপুর সফর শেষে বিকালে রাজশাহীতে পৌঁছান সিইসি। সফরের দ্বিতীয় দিন গত বুধবার সকালে রাজশাহী সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে জেলার সব সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন তিনি। রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন তিনি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার আজ বেলা ১১টায় যশোর শেখ হাসিনা আইটি পার্ক মিলনায়তনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন। তিনি আজ বিকাল ৩টায় যশোর জেলার সকল সংসদীয় আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করবেন।

এরপর আগামীকাল সকাল ১০টায় বরিশাল জেলার সকল সংসদীয় আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সাথে মতবিনিময় সভা এবং সাড়ে ১১ টায় জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করবেন তিনি। ২৪ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে জেলার সকল সংসদীয় আসনের প্রার্থীগণের সাথে এবং সাড়ে ১১ টায় ময়মনসিংহ তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগদান করবেন সিইসি।

২৬ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় সিলেট সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে সিলেট জেলার সব সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে এবং সাড়ে ১১টায় সিলেট শিল্পকলা একাডেমিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগদান করবেন। ২৮ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় কুমিল্লা সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে জেলার সকল সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে এবং সাড়ে ১১টায় কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগদান করবেন তিনি।

৩০ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে জেলার সকল সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে এবং সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম পিটিআই মিলনায়তনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন সিইসি।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত