ঢাকা ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

দ্বাদশের শপথে বিলোপ একাদশের কার্যক্রম

দ্বাদশের শপথে বিলোপ একাদশের কার্যক্রম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্যদিয়ে নতুন সংসদ সদস্যরা শপথ নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে একাদশ সংসদের সব কার্যক্রম বিলোপ হয়ে গেছে। ফলে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত একাদশের মেয়াদ থাকলেও এর আগে ওই সংসদের কার্যক্রম শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন দ্বাদশ সংসদের কার্যক্রম চলছে বলে জানিয়েছে সংসদ সচিবালয় সূত্র।

সূত্র জানায়, ভোটের দুই দিন পর দ্বাদশ সংসদে নির্বাচিত এমপিদের শপথ অনুষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে আগের সংসদ সদস্যদের এমপি পদ বিলোপ হয়ে গিয়েছে। এখন দ্বাদশ সংসদে নির্বাচিতরা এমপি হিসেবে সংসদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় বসবে দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার সংবিধানিক ক্ষমতাবলে এ অধিবেশন আহ্বান করেছেন। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পায় আওয়ামী লীগ। ভোট হওয়া ২৯৯ আসনের মধ্যে ২২২টিতে জয় পায় দলটি। এছাড়া গত দুই সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ১১টি, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিকদের মধ্যে জাসদ একটি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি একটি এবং একসময় বিএনপির জোটে থাকা কল্যাণ পার্টি একটি আসনে জয় পায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসন পান স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। যে ৬২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন, তাদের প্রায় সবাই আওয়ামী লীগেরই নেতা। গোলযোগের কারণে সেদিন ময়মনসিংহ-৩ আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত ছিল। গত রোববার সেখানে ভোটের পর এ আসনে নৌকার প্রার্থী জয়ী হন। তাতে আওয়ামী লীগের আসন সংখ্যা বেড়ে হয় ২২৩টি। এছাড়া একজন প্রার্থীর মৃত্যুতে নওগাঁ-২ আসনের ভোট পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে ভোট হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

সংবিধান অনুযায়ী, সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলের সরকারি গেজেট প্রকাশের পর নতুন নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ পড়ান স্পিকার।

গেজেট প্রকাশের তিন দিনের মধ্যে যদি স্পিকার সংসদ সদস্যদের শপথ পাঠ পরিচালনা করতে না পারেন, তাহলে এর পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে শপথ পড়াবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এক্ষেত্রে কোনো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে তিনি শপথ না নিলে তার আসন শূন্য ঘোষণা করা হবে। তবে এই ৯০ দিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে স্পিকার যথার্থ কারণে তা বাড়াতে পারবেন। নির্বাচনে জয়ী হয়েও নির্ধারিত এই সময়ের মধ্যে শপথ না নেওয়ায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আসনকে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বলেন, একাদশ সংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২৯ জানুয়ারি। ওই সময় পর্যন্ত ওই সংসদ সদস্যদের মেয়াদ থাকবে কি না, সে বিষয়ে সংবিধান সংশোধন করার পর তেমন স্পষ্ট করা হয়নি। তবে বলা হচ্ছে, নতুন সংসদ সদস্যরা শপথ নিলে আগের সংসদ সদস্যরা আর বহাল থাকছে না। এ বিষয়টি ওই সময় আরো স্পষ্ট করা দরকার ছিল বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে টানা চতুর্থ বারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করল আওয়ামী লীগ। দেশের ইতিহাসে সম্পূর্ণ মেয়াদে সব থেকে বেশি ক্ষমতার রেকর্ড করলো দলটি। মুক্তিযুদ্ধ থেকে এ পর্যন্ত ১৪ জন ব্যক্তিত্ব দেশ শাসন করেছেন। তাদের মধ্যে কেউ রাষ্ট্রপতি, কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ আবার সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেছেন। সরকার পদ্ধতির পরিবর্তনের কারণে কেউ কেউ আবার কখনো রাষ্ট্রপতি কখনও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন।

মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত দেশে দুইবার রাষ্ট্রপতি শাসিত ও দুইবার প্রধানমন্ত্রী শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এর বাইরে দুইবার সামরিক আইন প্রশাসকের নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হয়। এছাড়া, নির্বাচনকালীন অন্তর্বতী ব্যবস্থার অংশ হিসেবে তিনবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং একবার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হয়।

স্বাধীনতার ৪৭ বছরের মধ্যে রাজনৈতিক দল হিসেবে এককভাবে আওয়ামী লীগ বেশি সময় ধরে দেশের নেতৃত্ব দিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দলটি ২৪ বছরের বেশি সময় ক্ষমতায় ছিল। বিএনপি দেশ শাসন করেছে ১৩ বছরের মতো। আর দল হিসেবে জাতীয় পার্টি ৫ বছর দেশ শাসন করেছে। তবে, দল গঠনের আগে ও পরে সব মিলিয়ে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দেশ শাসন করেছেন প্রায় ৯ বছর।

ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে নেতৃত্বের রেকর্ড বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। পাঁচ টার্মের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান মেয়াদের ২০ বছরের বেশি দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াও তিন টার্মে প্রধানমন্ত্রী হলেও তিনি দেশ চালিয়েছেন ১০ বছর। একটি টার্মে তিনি মাত্র দেড় মাসের মতো দায়িত্বে ছিলেন।

স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী উভয় হিসেবেই দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার পরপরই ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হন। তার অবর্তমানে ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠন করা হয়। মুজিবনগর সরকার নামে পরিচিত ওই সরকারের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হয় বঙ্গবন্ধুকে। তবে তার অবর্তমানে সৈয়দ নজরুল ইসলামকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু ১২ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে ওই দিনই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এই দায়িত্বে তিনি ছিলেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। ওই দিনই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালো রাতে সপরিবারে নিহতের আগ পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৫ আগস্টেই দেশের শাসনভার নেন বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি খন্দকার মোশতাক আহমেদ। সেনাবাহিনীর ছত্রচ্ছায়ায় খন্দকার মোশতাক ৭৫ এর ৬ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ৩ নভেম্বর ও ৬ নভেম্বরের ক্যু এর প্রেক্ষাপটে বিচারপতি আবু সাদত মোহম্মদ সায়েম রাষ্ট্রপতি ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক নিযুক্ত হন। তবে ওই সময় নেপথ্যে থেকে দেশ চালান তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান। এর বছরখানেকের মাথায় জিয়াউর রহমান প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব নিয়ে সরাসরি দেশ পরিচালনা শুরু করেন। তখন পুতুল রাষ্ট্রপতি হিসেবে স্বপদে বহাল থাকেন বিচারপতি সায়েম। প্রধান সামরিক প্রশাসক হওয়ার পর রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন জিয়া।

পরে ‘নির্বাচিত’ রাষ্ট্রপতি হিসেবে ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল দায়িত্ব নেন জিয়া। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠা করেন নিজের রাজনৈতিক দল বিএনপি। ১৯৮১ সালের ৩০ মে আততায়ীর হাতে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতি ছিলেন।

জিয়াউর রহমান নিহতের পর রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার। রাষ্ট্রপতি হিসেবে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ পর্যন্ত তিনি দায়িত্বে থাকলেও নেপথ্যে ছিলেন তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এরপর ২৪ মার্চ সাত্তারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করেন এরশাদ। তিনি ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেন। এইচএম এরশাদ সেনাপ্রধানের পদ ছেড়ে ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন। রাষ্ট্রপতি পদে থাকাকালে ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি এরশাদ জাতীয় পার্টি গঠন করেন। ওই বছর নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। গণআন্দোলনে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পতনের আগ পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতি পদে বহাল ছিলেন।

এরশাদের পতনের পর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি এ দায়িত্বে ছিলেন ১৯৯১ সালের ৯ অক্টোবর পর্যন্ত। তবে এরই মধ্যে ১৯৯১ সালের ২০ মার্চ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ সময় রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় পদ্ধতি পুনঃপ্রবর্তন করা হয়। সরকারের ৫ বছরের মেয়াদপূর্তির কিছুদিন আগে ক্ষমতায় থেকে খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সংসদ নির্বাচন করেন। প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল ওই নির্বাচন বর্জন করে। নির্বাচনে জিতে খালেদা জিয়া দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করেন। তবে আন্দোলনের মুখে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার বিধান করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে সাবেক প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমানের হাতে ১৯৯৬ সালের ৩০ মার্চ ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেন খালেদা জিয়া।

বিচারপতি হাবিবুর রহমান সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একই বছরের ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন।

সরকারের ৫ বছরের মেয়াদ পূর্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০১ সালের ১৫ জুলাই ক্ষমতা তুলে দেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমানের হাতে। অষ্টম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে ওই বছরের ১০ অক্টোবর খালেদা জিয়ার হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমান। খালেদা জিয়া টানা ৫ বছর দেশ শাসন করে ২০০৬ সালের ২৯ অক্টোবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তবে ওয়ান ইলেভেনের প্রেক্ষাপটে ইয়াজউদ্দিন আহমেদ ২০০৭ সালের ১২ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফখরুদ্দীন আহমেদের কাছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানের দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। ফখরুদ্দীন আহমেদ প্রায় দুই বছর ক্ষমতায় থাকেন। নবম সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগ জয়ী হলে ওই বছর ১২ জানুয়ারি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। পরে ২০১৮ সালে চতুর্থ বার এবং ২০২৪ সালে পঞ্চমবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করেন।

এদিকে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন একাদশ জাতীয় সংসদ বহাল থাকার পরও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে এমপিদের শপথ অসাংবিধানিক বলাটা ভ্রান্ত ধারণা বলে মন্তব্য করেছেন। গতকাল নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, সংবিধানের বিষয়টি ওনারা হয়তো সঠিকভাবে দেখেননি। ওনারা শপথ নিয়েছেন আইনে বাধ্যবাধকতা থাকার কারণে। বর্তমান পার্লামেন্ট বহাল থাকার কারণে ওনারা সংসদ অধিবেশনে যোগদান করতে পারবেন না। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ৯০ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর ওনারা পার্লামেন্ট অধিবেশনে যোগদান করতে পারবেন। তিনি জানান, সংবিধানের পরবর্তী ৯০ দিন চলছে এখন। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন সম্প্রতি একাদশ জাতীয় সংসদ বহাল থাকার পরও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করে এমপিদের শপথ গ্রহণ অসাংবিধানিক বলে মন্তব্য করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে অ্যাটর্নি জেনারেল এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত