ঢাকা শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ৮ চৈত্র ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল দেশ

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল দেশ

ফের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে দেশজুড়ে বিক্ষোভণ্ডসমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার শাসনের পতনের পর নতুন করে সামনে আনা হয়েছে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি। এছাড়াও গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ নামে একটি প্লাটফর্মের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ করার আগপর্যন্ত প্লাটফর্মের কর্মসূচি চলবে। ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে’ বিক্ষোভণ্ডসমাবেশ হয়।

গতকাল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (?রাবি) শিক্ষার্থীরা পৃথক পৃথক বিক্ষোভ মিছিল করেন।

‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এই প্লাটফর্মের ঘোষণা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এ বি জোবায়ের। এসময় তারা স্লোগান দেন, আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না; আওয়ামী লীগের-হাসিনার-র এর দালালরা হুঁশিয়ার সাবধান; ইন্টেরিম, সাবধান; উপদেষ্টার বক্তব্য, প্রত্যাহার করতে হবে; অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে, নিষিদ্ধ করতে হবে; আওয়ামী লীগের বিষদাঁত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও। বক্তারা বলেন, আমরা আয়না ঘরের ভেতর দিয়ে এখানে এসেছি। আমরা তো জুলাইয়ে শহিদ হয়েছি, আমাদের কিসের ভয়? আমাদের দেহে যতক্ষণ পর্যন্ত রক্ত আছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনো সুযোগ নেই। জুলাইয়ে যারা রক্ত দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছে, তাদের লাল রক্ত দিয়েই আওয়ামী লীগকে লাল কার্ড দেখানো হয়েছে। আমরা জীবন দেব; কিন্তু জুলাই দেব না। আমরা শহিদদের সঙ্গে বেঈমানী করব না। শহিদ ভাইদের প্রতিশোধ না নেওয়া পর্যন্ত, খুনি হাসিনার ফাঁসির আগ পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না।

নতুন প্লাটফর্মের ঘোষণা দিয়ে এ বি জোবায়ের বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আমরা আবার এক হবো। ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ নামের একটি প্লাটফর্মের আমরা ঘোষণা করছি। যতদিন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা হবে, আমাদের প্লাটফর্ম ততদিন পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করে যাবে।

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মোসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, রোববার বিকেল ৫টায় ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’-এর আয়োজনে আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের দাবিতে ও জুলাই অভ্যুত্থানের বিচার দাবিতে রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণইফতার কর্মসূচি করব।

স্বৈরশাসক আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয়ক্ষমতা থেকে হটাতে গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দুই হাজারের বেশি শহিদ এবং হাজার হাজার ছাত্র-জনতা আহত হয়েছেন। আন্দোলনের কয়েক মাস যেতেই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের পরিকল্পনা চলছে বলে জানায় ইনকিলাব মঞ্চ।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর পরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে ইনকিলাব মঞ্চ। মিছিলে ‘আওয়ামী লীগের বিচার চাই’, ‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর’, ‘গণহত্যার বিচার চাই’, ‘শহীদের দিচ্ছে ডাক, আওয়ামী লীগ নিপাত যাক’ এসব স্লোগান দেয়া হয়। ‘খুনি লীগের পুনর্বাসন, রুখে দাও জনগণ’, ‘জুলাইয়ের বাংলায়, গণহত্যাকারীদের ঠাঁই নাই’ লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ডও আন্দোলনকারীদের হাতে দেখা যায়। মিছিল থেকে তারা আওয়ামী লীগকে গণহত্যাকারী সংগঠন হিসেবে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদী বলে, ইসরায়েল এবং এশিয়ার ইসরায়েল ভারতের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচন করতে চাইলে বাংলাদেশে রক্তের বন্যা বয়ে যাবে। ইনকিলাব মঞ্চের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী।

এদিকে গত বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের (আইসিজি) প্রেসিডেন্ট ও সিইও কমফোর্ট ইরোর নেতৃত্বে আসা একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে দলটির যেসব নেতার বিরুদ্ধে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বাংলাদেশের আদালতে বিচারের আওতায় আনার কথা বলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাহার এবং গণ আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত দলটিকে নিষিদ্ধের দাবি করে সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে।

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার যে কোনও প্রকল্প রক্তের বিনিময়ে রুখে দেওয়া হবে। নির্বাচন এবং রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগকে দূরে রাখতে অন্তর্বর্তী সরকারকে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে। জনগণ এই ফ্যাসিবাদী শক্তিকে আর দেখতে চায় না। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ প্রশ্নে যে কোনও আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে থাকবে এনডিএম। এখানে কোনও যদি-কেন-কিন্তু নেই। সরকারের ভেতরে বা বাইরে যারাই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চাইবে, তাদেরকেই জনগণের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে হিসাব দিতে হবে।

শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এক সমাবেশ শেষে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) সদস্য সচিব জাহিদ আহসান বলেন, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে ও নৌকা প্রতীকে আর কখনো রাজনীতি করা যাবে না। রিফাইন আওয়ামী লীগ নামে কোনো আওয়ামী লীগ হয় না। আওয়ামী লীগ মানেই আওয়ামী লীগ। ১৯৭৫ সালে এই ফর্মুলা দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরত আনা হয়েছে। নামে-বেনাম আওয়ামী লীগকে ফেরত এনে শেখ পরিবারের হাতে তুলে দিয়ে বাংলাদেশকে আরও একটি গণহত্যার দিকে ঠেলে দিতে আমরা জুলাইয়ে রক্ত দেইনি। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বাগছাসের মুখপাত্র আশরেফা খাতুন ও মুখ্য সংগঠক তাহমীদ আল মুদ্দাসিসর চৌধুরী, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাবি শাখার মুখপাত্র রাফিয়া রেহনুমা হৃদি, ঢাবি শাখার সদস্য সচিব মহির আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।

গতকাল বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেন, আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ৩৬ জুলাই ক্লোজড হয়ে গিয়েছে। নতুন করে ওপেন করার কোনই অবকাশ নেই। আল্লাহতায়ালার একান্ত মেহেরবাণীতে আমরা পবিত্র রমাদানুল কারিম অতিক্রম করছি। বাংলাদেশ ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাঁক অতিক্রম করছে। দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের পর ২৪-এর ৩৬ জুলাই আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের একান্ত মেহেরবাণীতে উপহার হিসেবে পেয়েছি। এজন্য মহান রবের দরবারে অসংখ্য-অসংখ্য শুকরিয়া।

এ সময় দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য পতিত ফ্যাসিবাদীরা দেশের ভেতরে এবং বাইরে নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্যাতিত ১৮ কোটি মানুষের দাবি, গণহত্যাকারীদের বিচার, ২৪-এর শহীদ পরিবারগুলোর পুনর্বাসন, আহত এবং পঙ্গু অসংখ্য ছাত্র, তরুণ, যুবক ও মুক্তিকামী মানুষের সুচিকিৎসা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে ১৫ বছরের সৃষ্ট জঞ্জালগুলোর মৌলিক সংস্কার সাধন করে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা। এ সময় জনগণ অগ্রাধিকার ভিত্তিতেই গণহত্যার বিচারটাই দেখতে চায়। এর বাইরে অন্য কিছু ভাবার কোনো সুযোগ নেই।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান এবং আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ানের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদ সিয়াম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল, গণঅভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ জিতুসহ অনেকেই বক্তব্য দেন।

একই দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীদের একাংশ বিক্ষোভ মিছিল করেছে। শুক্রবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে মিছিলটি বের করা হয়। পরে এটি ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক হয়ে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক দিয়ে তালাইমারী মোড়ে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়। সমাবেশ সঞ্চালনা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাবির সাবেক সমন্বয়ক মাহায়ের ইসলাম। বক্তব্য দেন সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব, সালাহউদ্দিন আম্মার, নুরুল ইসলাম শহীদ প্রমুখ। এছাড়াও ছাত্র-অধিকার পরিষদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি, শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি রিয়াজুল ইসলামসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশে করেছেন।

শুক্রবার বায়তুল মোকাররমের সামনে ফিলিস্তিনে ইসরায়েল গণহত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমীর আহমেদ আলী কাসেমী বলেন, ভারতে মুসলমানদের উসকে দেওয়ার জন্য আওরঙ্গজেবের মাজারে হাত দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বিজেপিকে বলতে চাই, বাংলাদেশের বিষয়ে তোমরা নাক গলাচ্ছো। বাংলাদেশের খুনিকে তোমরা আশ্রয় দিয়েছো। আর তাকে আশ্রয় দেয়ার মাধ্যমে দেশপ্রেমিক মানুষের সঙ্গে তোমরা গাদ্দারি করেছো। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হলে জুলাই অভ্যুত্থানের মতো ছাত্র-জনতা পুনরায় তাদেরকে রুখে দেবে।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি করছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবি শাখার সমন্বয়ক মুখলেসুর রহমান সুইট, সহ-সমন্বয়ক নাহিদ হাসান, তানভীর মাহমুদ, ইয়াসিরুল কবির, গোলাম রব্বানী, ইসমাইল হোসেন রাহাতসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।

আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে চট্টগ্রামে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি উত্তরাঞ্চলের কেন্দ্রীয় সংগঠক রাসেল আহমেদ, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক ইমন সৈয়দ, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি, যুগ্ম সদস্য সচিব রিজাউর রহমানসহ অন্যান্য সংগঠকরা উপস্থিত ছিলেন। মিছিলে ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এ বাংলায় হবে না, সারা বাংলা খবর দে, আওয়ামী লীগকে কবর দে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’-সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়। মিছিলটি আন্দরকিল্লা, লালদিঘী, কোতোয়ালী হয়ে নিউমার্কেট গিয়ে শেষ হয়।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত