ঢাকা ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

গোপালগঞ্জে ১৯ হাজার ৪৪৮ মেট্রিক টন ধান ও গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা

গোপালগঞ্জে ১৯ হাজার ৪৪৮ মেট্রিক টন ধান ও গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা

গোপালগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলার ৬টি খাদ্যগুদামে ১৯ হাজার ৪৪৮ মেট্রিক টন ধান, চাল ও গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে খাদ্য অধিদপ্তর। এর মধ্যে ধান ৪ হাজার ৭৮৮ মেট্রিক টন, চাল ১৩ হাজার ২০৬ মেট্রিক টন ও গম ১ হাজার ৪৫৪ মেট্রিক টন। প্রতি কেজি ধানের সংগ্রহ মূল্য ৩০ টাকা, চালের ৪৪ টাকা ও গমের মূল্য ৩৫ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। চলতি মে মাসের ৭ তারিখ থেকে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান, চাল ও গম সংগ্রহের সময় বেঁধে দিয়েছে খাদ্য অধিদপ্তর।

খাদ্য অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১৩ হাজার ২০৬ মেট্রিক টন চালের মধ্যে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা ৮টি চালকল থেকে ৪ হাজার ৮২ মেট্রিক টন চাল, মুকসুদপুরের ১০টি চালকল থেকে ৬ হাজার ২৬১ মেট্রিক টন চাল, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ১টি চাল কল থেকে ১ হাজার ৯৭৭ মেট্রিক টন চাল, কোটালীপাড়া উপজেলার ৭টি চালকল থেকে ৬১৩ মেট্রিক টন চাল ও কাশিয়ানী উপজেলার ১৩টি চালকল থেকে ২৭৩ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে খাদ্য অধিদপ্তর। ওই অফিস সূত্র আরো জানিয়েছে, জেলায় ৪ হাজার ৭৮৮ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এর মধ্যে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ১ হাজার ২৩৪ মেট্রিক টন ধান, মুকসুদপুরে ৭৮৩ মেট্রিক টন, টুঙ্গিপাড়ায় ৫২৩ মেট্রিক টন, কোটালীপাড়ায় ১ হাজার ৫৫৭ মেট্রিক টন ও কাশিয়ানীতে ৬৯১ মেট্রিক টন ধান কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হবে। গোপালগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে গোপালগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুপ্রকাশ চাকমা বলেন, আমরা এরই মধ্যে গোপালগঞ্জ জেলায় ধান, চাল ও গম সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছি। জেলার চুক্তিবদ্ধ ৩৯টি চালকল থেকে ১৩ হাজার ২০৬ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করা হচ্ছে। আমরা প্রতি কেজি চাল ৪৪ টাকা দরে ক্রয় করছি। জেলার ৫ উপজেলার ৬টি খাদ্যগুদামে এই চাল সংগ্রহ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। চাল সংগ্রহের টার্গেট আগামী ৩১ আগস্টের আগেই পূরণ করা সম্ভব হবে।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত