তাকওয়া ও আল্লাহর ওপর ভরসা : এরশাদ হচ্ছে, ‘যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ বের করে দেন। তাকে এমন উৎস থেকে রিজিক দেন, যা সে কল্পনাও করতে পারে না। আর যে আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে, তিনিই তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ অবশ্যই তার উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেন।’ (সুরা তালাক : ২-৩)। আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা : রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি তার জীবিকা প্রশস্ত করতে চায় এবং আয়ু বাড়াতে চায়, সে যেনো আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করে।’ (বোখারি : ৫৯৮৫)।
তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা : এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমাদের পালনকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের ওপর প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন। বাড়িয়ে দেবেন তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতি। স্থাপন করবেন তোমাদের জন্য উদ্যান। প্রবাহিত করবেন তোমাদের জন্য নদী-নালা।’ (সুরা নুহ : ১০-১২)।
দান-সদকা ও বদান্যতা : এরশাদ হচ্ছে, ‘(হে নবী! আপনি বলে দিন) নিশ্চয়ই আমার রব তার বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছে রিজিক প্রশস্ত করেন এবং সঙ্কুচিত করেন। তোমরা যা কিছু আল্লাহর জন্য ব্যয় করো, তিনি তার বিনিময় দেবেন। তিনিই উত্তম রিজিকদাতা।’ (সুরা সাবা : ৩৯)।
সুরা ওয়াকিয়া পাঠ : রাসুল (সা.) এরশাদ হচ্ছে, ‘যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে, সে কখনও অভাব-অনটনে পড়বে না।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ : ২১৮১)। বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া : এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস-দাসীদের বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।’ (সুরা নুর : ৩২)।