বিগত দেড় দশক থেকে প্রতিবছর থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষ্যে পর্যটন নগরী কক্সবাজার লোকারণ্য হয়ে ওঠে। বিগত দেড় দশক ধরে চলা এমন চিত্র গত ছয় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। তবুও থার্টি ফার্স্ট এবং বছরের শেষ সূর্যাস্ত দেখতে কক্সবাজার সৈকত ও আশপাশের পর্যটন এলাকায় অতিথি ও স্থানীয় মিলিয়ে কয়েক লাখ পর্যটক সমাগম হবে এমনটি প্রত্যাশা পর্যটন সংশ্লিষ্ট ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির।
আজ শনিবারের সূর্যটি পশ্চিমাকাশে ডুবে গেলে শুরু হবে নতুন বছরের সূর্যোদয়ের প্রতিক্ষা। সূর্য ডোবার এ রাতেই পৃথিবীর হালখাতা থেকে স্মৃতি হবে ২০২২ সাল নামের আরো একটি বছর। রোববারের সূর্যের সঙ্গে শুরু হবে ২০২৩ খিষ্টাব্দের। বিদায় বেদনার মাঝেও ৩৬৫ দিনের সফলতাণ্ডব্যর্থতার হিসাব পেছনে ফেলে সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায় ৩১ ডিসেম্বর রাতে ২০২৩ সালকে স্বাগত জানিয়ে পালন করা হবে থার্টি ফার্স্ট নাইট। টুয়াকের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও পর্যটন বিশেষজ্ঞ এমএ হাসিব বাদল বলেন, গত নব্বই দশকের শেষ থেকে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনে বেসরকারি টেলিভিশন কিংবা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি সৈকতে উন্মুক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বর্ষবরণ জমিয়েছে। তারকা হোটেলগুলো আয়োজন করত ইনডোর অনুষ্ঠান।