জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেছেন, অসুস্থ মানুষের আশা ভরসার আশ্রয়স্থল চিকিৎসক। তাই শুধু চিকিৎসা করলেই চলবে না, চিকিৎসকদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও নৈতিকতা থাকতে হবে। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের কাণ্ডারি হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুকন্যা যেই স্বপ্ন দেখে সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেন। তার প্রমাণ আজ বাংলাদেশের সব ক্ষেত্রেই উন্নয়ন।
গতকাল দিনাজপুরে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ আয়োজিত এমএআরএমসি-২০২৪ উপলক্ষ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও আনন্দ র্যালি শেষে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এএফএম নুরউল্লাহর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বিএনপি-জামায়াতের আমলে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চালু করেছে। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ পিপিএম, এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. কামরুল আহসান, এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. নুরুজ্জামান, কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক আলহাজ ডা. সৈয়দ নাদির হোসেন, সাবেক ইন্টার্ন কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ডা. ফয়সল আলম, এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. কান্তা রায় রিমি, দিনাজপুর বিএমএর সভাপতি ডা. ওয়ারেস আলী সরকার, সাধারণ সম্পাদক ডা. বিকে বোস, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোমেনুল হক, সাধারণ সম্পাদক ডা. পারভেজ সোহেল রানা, স্বাচিপ এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি ডা. মো. আব্দুস সালাম, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক ডা. সাদিকুর রহমান আবির, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. খায়রুল আলম পিয়াল, কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুর রহমান নয়ন, ইন্টার্ন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মিল্টন হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সালমান রহমান প্রমুখ। এছাড়াও আয়োজন করা হয় আলোকচিত্র প্রদর্শনী, উন্মুক্ত আড্ডা, স্মৃতিচারণ ও এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ চত্বরে দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা। এর আগে সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও এম আব্দুর রহিমের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন হুইপ ইকবালুর রহিম।