খেলাফত মজলিসের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, মানবাধিকার বা অন্য কোন ইস্যুতে বিদেশি কোন সংস্থার সাথে দেশ-জনগণের স্বার্থ পরিপন্থি, কোন চুক্তি বা সমঝোতা করবে না বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি জনগণ প্রত্যাশা করে। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে কোনভাবেই বিসর্জন দেয়া যাবে না। এখানে জাতিগত কোন সংকট নেই। অভ্যন্তরীণ সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের নিজস্ব আইন, বিচারব্যবস্থাসহ প্রশাসনের সকল বিভাগ সক্রিয় রয়েছে। গতকাল দলের এক সভায় তারা এসব কথা বলেন। সরকারকে টেকসই সংস্কার ও নির্বাচন কার্যক্রম দৃশ্যমান করা দরকার। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে বাজার মনিটরিং আরো জোরদার এবং সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্য ভেঙে দিতে হবে। পলাতক স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের যে কোন অপতৎপরতা রুখে দিতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমতের ভিত্তিতে সরকার সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আমাদের বিশ্বাস।