ঢাকা ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) ছিলেন মুসলিম জাগরণের অগ্রদূত

খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) ছিলেন মুসলিম জাগরণের অগ্রদূত

হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) ছিলেন মুসলিম জাগরণের অগ্রদূত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর অবদান ও সম্পৃক্ততা ছিল অনস্বীকার্য। খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) ছিলেন শুদ্ধাচারী মানুষ। বাংলা সাহিত্যে তাঁর যে শতাধিক মূল্যবান গ্রন্থ সেখানে তার শুদ্ধাচারের প্রমাণ পাওয়া যায়। খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর মতে, রুচি মার্জিত করাই সাহিত্যের কাজ। গতকাল শনিবার বেলা ১১টায় হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর ১৪৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের আয়োজনে শ্যামলীস্থ স্বাস্থ্য সেক্টরের সভাকক্ষে এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্য সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা আহ্্ছানিয়া মিশনের ঢাকা সভাপতি কাজী রফিকুল আলম, সহ-সভাপতি প্রফেসর কাজী শরিফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এএফএম গোলাম শরফুদ্দিন, নির্বাহী পরিচালক মো. সাজেদুল কাইয়ুম দুলাল, আহ্্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা আরো বলেন, শিক্ষায়-দীক্ষায়, সাহিত্যে-সাধনায় হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) যদি উদ্যোগ না নিতেন তবে বাংলার মুসলমানরা আজকের অবস্থায় পৌঁছাতে পারত না। তিনি একাধারে ছিলেন পূর্ণ ধার্মিক আবার পূর্ণ আধুনিক। আধুনিকতা আর ধার্মিকতার সমন্বয় ঘটিয়ে তিন যে দর্শনের কথা বলে গেছেন তা কল্যাণের দর্শন। উক্ত অুনষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের উপ-পরিচালক মোখলেসুর রহমান, সহকারী পরিচালক (মেডিক্যাল সার্ভিসেস) ডা. নায়লা পারভিন, প্রজেক্ট ম্যানেজার মাহফিদা দিনা রুবাইয়া, একাউন্ট কো-অর্ডিনেটর মো. আতিকুর রহমানসহ বিভিন্ন প্রজেক্টের সমন্বয়কারী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত