স্মার্টফোনে বাচ্চারা অ্যাডভান্স
প্রকাশ : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
আলোকিত ডেস্ক
এই প্রজন্মের বাচ্চারা ছোট থেকেই মারাত্মক অ্যাডভান্স। তারা ছেলেবেলা থেকেই বিভিন্ন যন্ত্রপাতি যেমন, টিভি, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট প্রভৃতি চালাতে শিখে যায় নিজে থেকেই। এর থেকেই বোঝা যায়, তাদের মস্তিষ্ক ঠিক কতটা উন্নত। বড়রাও বাচ্চাদের হাতে স্মার্টফোন ছেড়ে দেন, বাচ্চারা তথ্যপ্রযুক্তিতে উন্নত হচ্ছে এই ভেবে। পড়াশোনার চাপে এমনিতেই তাদের হাতে খেলার জন্য সময় নেই। যেটুকু সময় তারা পায়, সেই সময়টাও তারা বাড়িতে কিংবা বাড়ির বাইরে খেলতে না গিয়ে, স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেট কিংবা টিভিতে ভিডিওগেম জাতীয় খেলায় মেতে ওঠে। তাই তাদের শারীরিক কোনো কসরতই হয় না। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, যেসব বাচ্চারা স্মার্টফোন কিংবা টিভিতে অনেকটা সময় কাটায়, তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। স্মার্টফোন এবং টিভি দেখার কারণে শিশুদের মধ্যে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা বাড়ে।
এই প্রজন্মের বাচ্চারা ছেলেবেলা থেকেই বিভিন্ন যন্ত্রপাতি যেমন- টিভি, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট প্রভৃতি চালাতে শিখে যায় নিজে থেকেই। এর থেকেই বোঝা যায়, তাদের মস্তিষ্ক ঠিক কতটা উন্নত। বড়রাও বাচ্চাদের হাতে স্মার্টফোন ছেড়ে দেন, বাচ্চারা তথ্যপ্রযুক্তিতে উন্নত হচ্ছে এই ভেবে। পড়াশোনার চাপে এমনিতেই তাদের হাতে খেলার জন্য সময় নেই। যেটুকু সময় তারা পায়, সেই সময়টাও তারা বাড়িতে কিংবা বাড়ির বাইরে খেলতে না গিয়ে, স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেট কিংবা টিভিতে ভিডিওগেম জাতীয় খেলায় মেতে ওঠে। তাই তাদের শারীরিক কোনো কসরতই হয় না। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, যেসব বাচ্চারা স্মার্টফোন কিংবা টিভিতে অনেকটা সময় কাটায়, তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
টাইপ টু ডায়াবেটিস হলো এমন একটি অসুখ, যা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। অস্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস, প্রয়োজনের তুলনায় কম শরীরচর্চা, এছাড়াও বংশগত কারণেও ডায়াবেটিস হতে পারে। এতদিন এই অসুখ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় এই অসুখ বাচ্চাদের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে দেখা যাচ্ছে।