আগামী ৩ বছরে নৌমন্ত্রণালয় অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে। আগামী তিন বছরে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় অন্যন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিপত্র (এপিএ) সই অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার দেয়া হয়।
নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরে ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টারমিনাল, মংলা বন্দরে আপগ্রেডেশন, পায়রা বন্দরের পুরোপুরি দৃশ্যমান হওয়া, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনে চারটি জাহাজ সংগ্রহ ও স্থলবন্দরগুলোর উন্নয়নসহ মেরিটাইম সেক্টরে অনেক উন্নয়ন হবে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী তিন বছরের মধ্যে অনন্য উচ্চতায় চলে যাবে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সরকারের আগামী দিনের ‘শোকেস’ মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর ফোন করা প্রমাণ করে বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের কোন অবস্থানে আছেন তিনি। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নমূলক কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। এ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। বিভিন্ন দেশ নৌমন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। অধীনস্ত দপ্তর ও সংস্থার উদ্দেশে খালিদ মাহমুদ বলেন, শুধু চুক্তি সই নয়, সেগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে। মন্ত্রণালয়ের অধীন ১১টি দপ্তর ও সংস্থার সঙ্গে চুক্তি সই হয়। শুদ্ধাচার পুরস্কার পায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব মো. মোস্তফা কামাল এবং দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা এপিএতে সই করেন।