বীরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্পে বিদ্যমান জরাজীর্ণ সি আই সিট ১২টি ব্যারাকের একক স্থানে সেমিপাকা গৃহনির্মাণ কাজের পরিদর্শন করা হয়েছে। গত সোমবার দিনব্যাপী বীরগঞ্জ উপজেলার শিবরামপুর ইউনিয়নের শাহাডুবি আশ্রয়ণে ৪০টি ঘর, শতগ্রাম ইউনিয়নের অর্জুনাহার আশ্রয়ণে ১০১টি ঘর, বলদিয়া পাড়ায় আশ্রয়ণে ৮৮টি ঘর, কাশিমনগর আশ্রয়ণ-১ ও ২-৬৭টি ঘর, পাল্টাপুর ইউনিয়নের পাল্টাপুর আশ্রয়ণে ১০০টি ঘর, ভোগডোমা ও সম্ভুগাঁও আশ্রয়ণে ৩১৪টি ঘর, সুজালপুর ইউনিয়নের চেঙ্গাইক্ষেত্র আশয়ণে ১৫টি ঘর, জগদল হাটপুকুর আশ্রয়ণে-১ এবং ২-২৭টি ঘর, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের রসুলপুর আশ্রয়ণে ২০টি ঘর, ভোগনগর ইউনিয়নের সিংড়া আদিবাসী আশ্রয়ণে-৬০টি ঘর, মোহনপুর ইউনিয়নের মাটিয়াকুড়া আশ্রয়ণে ৫৩টি ঘর ও মরিচা ইউনিয়নের নাগরি সাগরি আশ্রয়ণে ১৩টি ঘরসহ ১২টি আশ্রয়ণে মোট ৮৯৮টি ঘর সেমিপাকা গৃহনির্মাণ কাজের পরিদর্শন করেন প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের উপ-সচিব মো. আরিফুল ইসলাম সরদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান, বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফজলে এলাহী, উপজেলা প্রকৌশলী মো. জিবরীল আহমদ, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ছানাউল্লাহ ও বীরগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. সিদ্দিক হোসেন। গৃহনির্মাণ কাজ পরিদর্শনে প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের উপ-সচিব মো. আরিফুল ইসলাম সরদার জানান, নির্মাণ কাজ তড়িত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং ভালো হচ্ছে বলে তিনি বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফজলে এলাহীর প্রশংসা করেন। প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের উপ-সচিব মো. আরিফুল ইসলাম সরদার বলেন, প্রতিটি ঘরের জন্য বরাদ্দ তিন লাখ সাড়ে ৪ হাজার টাকা।