কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই সকালের খাবার না খেয়ে কাজে বেরিয়ে পড়েন। যদিও এই অভ্যাস ভালো নয়। এ কারণে শরীরে হাজারো রোগ বাসা বাঁধতে পারে। শুধু তাই নয়, ওজনও বেড়ে যেতে পারে অনেকটা। এ ক্ষেত্রে ওটস হতে পারে মুশকিল আসান। ওজন কমাতে খাদ্য তালিকায় অনেকেরই পছন্দের শীর্ষে ওটস। কেননা এতে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার ও নানা ধরনের খনিজ। রাতেই ভিজিয়ে রেখে দিতে পারেন ওটস। সকালে পাঁচ মিনিটেই তৈরি হয়ে যাবে পুষ্টিকর এ খাবার। সময়ও বাঁচবে আর পেটও ভরা থাকবে অনেক ক্ষণ। ওটসে সহজপাচ্য ফাইবার রয়েছে। এসব উপাদান ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভালো। ওটসের সহজপাচ্য ফাইবার রক্তে থাকা ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফাইবার, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সামগ্রিকভাবে হার্ট ভালো রাখে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও ওটস কার্যকর। ক্যালোরি কম এবং ‘কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট’ থাকায় স্বাস্থ্য সচেতনদের কাছেও ওটসের কদর রয়েছে। ফাইবারে সমৃদ্ধ এই খাবার খেলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা থাকে। সতর্কতাণ্ড উল্লেখিত তথ্যগুলো পরামর্শস্বরূপ। ওজন কমাতে আরো ভালো ফল পেতে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও নিয়ম মেনে চলুন।