ঢাকা ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

সাবেক প্রধান বিচারপতি

খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে লিগ্যাল নোটিশ

খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে লিগ্যাল নোটিশ

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন উপদেষ্টা ও আইনসচিব বরাবর লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিমকোর্টের এক আইনজীবী। সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ আজ নোটিশটি পাঠান। তিনি বলেন, ডাকযোগে আইনি নোটিশটি পাঠানো হয়েছে। নোটিশের বলা হয়েছে, সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের পর কয়েকটি নির্বাচন হয়। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে গত সরকার ক্ষমতায় আসার পর হঠাৎ করেই পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়, যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টি বিচার বিভাগের সামনে আনা হয়। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান অপ্রাসঙ্গিক ও অসাংবিধানিক বলেন। তার অবসরের ১৬ মাস পর রায় প্রকাশ করা হয়। এই রায় বাংলাদেশে এক কুৎসিত সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে। খায়রুল হক দেশের সব অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার স্থপতি বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।

নোটিশে আরো বলা হয়, খায়রুল হক শুধু সংবিধানের বিধানই লঙ্ঘন করেননি, বরং সব ঘৃণার বিষবৃক্ষ, দুর্নীতি ও বর্বরতা রোপণ করেন। সব প্রতিষ্ঠান ও প্রশাসনের মনোবল হ্রাস, বিচার বিভাগকে দুর্নীতিগ্রস্ত ও পক্ষপাতদুষ্টে পরিণত করেন।

এসব অভিযোগের গুরুত্ব বিবেচনা করে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে নৈতিক দুর্নীতি, অসদাচরণ ও এর ফলে সাবেক সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে।

দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর নিয়োগ পান খায়রুল হক। একই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হয়। পরের বছরের ১৭ মে তিনি অবসরে যান। ২০১৩ সালের ২৩ জুলাই খায়রুল হককে ৩ বছরের জন্য আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। এই মেয়াদ শেষে কয়েক দফা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে পুনর্নিয়োগ দেয়া হয়। এক দশকের বেশি সময় দায়িত্ব পালনের পর গত সপ্তাহে তিনি কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন।

সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ আজ নোটিশটি পাঠান। তিনি বলেন, ডাকযোগে আইনি নোটিশটি পাঠানো হয়েছে। নোটিশের বলা হয়েছে, সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের পর কয়েকটি নির্বাচন হয়। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে গত সরকার ক্ষমতায় আসার পর হঠাৎ করেই পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়, যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টি বিচার বিভাগের সামনে আনা হয়। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান অপ্রাসঙ্গিক ও অসাংবিধানিক বলেন। তার অবসরের ১৬ মাস পর রায় প্রকাশ করা হয়। এই রায় বাংলাদেশে এক কুৎসিত সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে। খায়রুল হক দেশের সব অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার স্থপতি বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।

নোটিশে আরো বলা হয়, খায়রুল হক শুধু সংবিধানের বিধানই লঙ্ঘন করেননি, বরং সব ঘৃণার বিষবৃক্ষ, দুর্নীতি ও বর্বরতা রোপণ করেন। সব প্রতিষ্ঠান ও প্রশাসনের মনোবল হ্রাস, বিচার বিভাগকে দুর্নীতিগ্রস্ত ও পক্ষপাতদুষ্টে পরিণত করেন।

এসব অভিযোগের গুরুত্ব বিবেচনা করে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে নৈতিক দুর্নীতি, অসদাচরণ ও এর ফলে সাবেক সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে।

দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর নিয়োগ পান খায়রুল হক। একই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হয়। পরের বছরের ১৭ মে তিনি অবসরে যান। ২০১৩ সালের ২৩ জুলাই খায়রুল হককে ৩ বছরের জন্য আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। এই মেয়াদ শেষে কয়েক দফা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে পুনর্নিয়োগ দেয়া হয়। এক দশকের বেশি সময় দায়িত্ব পালনের পর গত সপ্তাহে তিনি কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত